You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বন্যা কবলিত এলাকার মানুষের দুর্ভোগ দূর করুন

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি নিয়ে আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, কারণ উজান থেকে আসা পানি এবং ভারী বর্ষণের ফলে অনেক গ্রাম ও শহরে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিলেট ও সুনামগঞ্জ। সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি এক সপ্তাহ ধরে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই অঞ্চল থেকে যেসব খবর পাওয়া যাচ্ছে তাতে একটি ভয়াবহ চিত্র উঠে এসেছে। বিপুল সংখ্যক রাস্তা, বাড়িঘর এবং ফসলি জমি প্লাবিত হয়েছে। মানুষ বন্যার পানিতে আটকা পড়ছেন অথবা বন্যা কেন্দ্রগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। খাদ্য এবং অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের অভাব তৈরি হয়েছে। এলাকার স্কুলগুলো হয় বন্ধ বা আশ্রয়কেন্দ্রে রূপান্তরিত করা হয়েছে। অনেক বন্যা কবলিত এলাকায় বিদ্যুৎ নেই। এই পরিস্থিতিতে মানুষ অবর্ণনীয় কষ্টে আছেন।

এটি একটি আপৎকালীন অবস্থা যা প্রাকৃতিক এবং মনুষ্যসৃষ্ট উভয় কারণেই আরও খারাপ হয়েছে। পুকুর, খাল এবং হাওর, যেগুলো একসময় এই অঞ্চলজুড়ে বিস্তৃত ছিল এবং বন্যার সময় অতিরিক্ত পানির জলাধার হিসেবে কাজ করত, গত কয়েক দশকে সেগুলো বিলুপ্ত হয়ে গেছে। অবিবেচনাপ্রসূত উন্নয়ন, নগরায়ন এবং ত্রুটিপূর্ণ সরকারি নীতির জন্য এমনটা হয়েছে। ওই এলাকায় অনেক নদ-নদীও দখল করা হয়েছে এবং এর ফলে গ্রীষ্মকালে এগুলো শুকিয়ে যায় এবং স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই উপচে পড়ে। বুধবার সিলেট-১ আসনের সংসদ সদস্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন নদীগুলোর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে ড্রেজিং করার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন। কিন্তু ড্রেজিংয়ের উদ্যোগ নিয়ে অতীত অভিজ্ঞতা থেকে এ ব্যাপারে আশ্বস্ত হওয়া যাচ্ছে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন