You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শ্রীলঙ্কা নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আতঙ্ক ছড়ানো হচ্ছে?

ইতিহাসে কখনো কোনো ঘটনার হুবহু পুনরাবৃত্তি হয় না, এক দেশের ভালোমন্দের সঙ্গে অন্য দেশের ভালোমন্দের তুলনা করা যায় না। প্রতিটি রাষ্ট্রের নিজস্ব সবলতা ও দুর্বলতা নিজ দেশের রাজনৈতিক ও সরকারের নীতিকৌশলের ওপর নির্ভর করে অনেকটাই। এর সঙ্গে অবশ্য ভূরাজনৈতিক এবং আন্তর্জাতিক শক্তিসমূহের যোগাযোগ, সংযোগ ও বোঝাপড়া নানাভাবে ক্রিয়া করতে পারে। সে সঙ্গে শাসকগোষ্ঠীর দেশ পরিচালনার অভিজ্ঞতা এবং ভবিষ্যৎ দেখতে পারা না-পারার বিষয়গুলোও বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এক দেশে গভীর রাজনৈতিক সংকট দেখা দিলে অন্য দেশেও হুবহু তা ঘটার কোনো যথাযথ কারণ নেই। 

গত কয়েক মাসে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকট শ্রীলঙ্কাকে হুমকির সম্মুখীন করেছে। অথচ দেশটি একটি উচ্চ মধ্যম আয়ের রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত ছিল। দেশটির সঙ্গে ইউরোপের অনেক দেশের তুলনা করা হতো। যেখানে শতভাগ মানুষ শিক্ষিত। এর ব্যবসা-বাণিজ্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও যথেষ্ট বিকাশ লাভ করেছিল। কিন্তু সেই দেশটি হঠাৎ করে একটি দেউলিয়া রাষ্ট্রে পরিণত হবে, এটি কেউ ভাবতে পারেনি। একটি রাষ্ট্রে হঠাৎ করে সবকিছু এতটা বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে, তা-ও ভাবা ঠিক নয়। অতীতের কোনো না-কোনো সমস্যা সরকার যথাযথভাবে নিরূপণ করতে না পারার কারণে সংকট ভেতরে-ভেতরে তীব্রতর হয়েছে। এর ফলে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে অস্থিরতা সৃষ্টির ক্ষেত্র তৈরিতে ভূমিকা রেখেছে। শ্রীলঙ্কায় দীর্ঘদিন তামিল এবং লঙ্কানদের মধ্যে জাতিগত বিরোধ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে রূপ নিয়েছিল। ২০০৫ সালে শ্রীলঙ্কান ফ্রিডম পার্টির নেতা মাহিন্দা রাজাপক্ষে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এই যুদ্ধের পরিসমাপ্তি টানতে উদ্যোগ নেন। ২০০৯ সালে সামরিক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমেই গৃহযুদ্ধের আপাতসমাপ্তি ঘটে। মাহিন্দা রাজাপক্ষে শ্রীলঙ্কার মানুষের কাছে নায়ক হয়ে ওঠেন। ২০১০ সালের নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন