You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কর সংগ্রহে আরো উদ্যোগী হতে হবে

বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) বিপরীতে কর আদায়ের পরিমাণ খুব কম। বিশ্বে কর-জিডিপির অনুপাতে বাংলাদেশের অবস্থান নিচের দিকে। ভারত, পাকিস্তান, নেপালের মতো দেশগুলোর কর-জিডিপির অনুপাত বাংলাদেশের চেয়ে দ্বিগুণ। এ অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র শ্রীলঙ্কার কর-জিডিপির অনুপাত বাংলাদেশের কাছাকাছি।

দেশটির অর্থনীতি এখন ধুঁকছে। বাংলাদেশ কেন কর আদায়ে পিছিয়ে—এ নিয়ে নানা কথা হয়। এ ক্ষেত্রে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ব্যর্থতা যেমন আছে, তেমনি এর সঙ্গে দেশি ও রপ্তানি শিল্পে বিপুল পরিমাণ কর অব্যাহতি দেওয়ার মতো রাষ্ট্রীয় নীতিগত সিদ্ধান্তের ব্যাপারও জড়িত। বাংলাদেশের মধ্যবিত্ত শ্রেণির আকার এখনো ততটা বড় হয়নি—এটিও বিবেচনায় নিতে হবে। তবে এ ধরনের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও এনবিআরের হাত গুটিয়ে বসে থাকারও সুযোগ নেই। কারণ কর-জিডিপির অনুপাত বৃদ্ধি টেকসই উন্নয়নের একটি শর্ত।

এটি সত্য যে বাংলাদেশের কর-জিডিপির অনুপাত তাড়াতাড়ি বাড়বে না—একলাফে বাড়ানো ঠিকও হবে না। হঠাৎ করে বাড়াতে হলে গণহারে কর ধার্যের বিষয় এসে যাবে, করহার বাড়াতে হবে। এর চেয়ে করের আওতা বা করজাল বাড়ানোর যে সুযোগ রয়েছে, সেটি কাজে লাগাতে হবে। প্রতিবারই করজাল বাড়ানোর কথা হয়, কিন্তু কেন বাড়ে না, কাদের গাফিলতি আছে, এই না বাড়ার পেছনে কাদের সুবিধা-অসুবিধার প্রশ্ন রয়েছে—সেগুলোর জবাব খুঁজতে হবে।

বেশি কর আদায় মানে বেশি করহার—এই সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। মনে রাখতে হবে, করের হার বাড়াতে গেলে কর ফাঁকিও বাড়ে। কর ফাঁকি তখনই বেশি দেখা যায়, যখন দেশে করের হার বেশি হয়। দেখা গেছে, ব্যক্তি পর্যায়ে আয়কর বাড়ানো হলে অনেক মানুষ আয়কর দিতে চায় না। আবার কম্পানির ক্ষেত্রে যেগুলো শেয়ারবাজারের তালিকায় নেই, তারা আয় ঘোষণাই (ইনকাম ডিক্লারেশন) করবে না। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অডিট কাঠামোর দুর্বলতার সুযোগ নেয় অনেকে। তাই অডিট কাঠামো আরো শক্তিশালী করতে হবে এনবিআরকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন