You have reached your daily news limit

Please log in to continue


একে তো কোচিং তার ওপর বেত্রাঘাত

কোচিং সেন্টারে এক ছাত্রকে পিটিয়েছেন শিক্ষক। তারপর আবার আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে বলেছেন, ওকে তিনি মারেননি। মেরেছেন অন্য এক ছাত্রকে, আর তাতে এই ছেলেটির হাতে একটু লাগতে পারে। শিক্ষকের কথা শুনে হাসব না কাঁদব, বুঝতে পারছি না।


প্রকৃত শিক্ষার সঙ্গে কোচিং সেন্টার বাণিজ্যটা সাংঘর্ষিক। স্কুলে বাচ্চারা যায় পড়াশোনা করতে। পড়াশোনার জন্য যে নির্দিষ্ট পাঠ্যক্রম থাকে, তা স্কুলেই সম্পূর্ণ করার নিয়ম। এই দায়িত্ব স্কুলের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের ওপর বর্তায়। কিন্তু অনেক শিক্ষকই স্কুলে না পড়িয়ে এই দায়িত্বটা পালন করতে চান নিজস্ব কোচিং সেন্টারে। সেসব শিক্ষকের কাছে ‘প্রাইভেট’ পড়তে বা ‘কোচিং’ করতে না গেলে শিক্ষার্থীরা নির্ঘাত কম নম্বর পায় স্কুলের পরীক্ষায়। স্কুল-কোচিংয়ে দৌড়ে শিক্ষার্থীরা যে বাসায় গিয়ে নিজের মতো করে পড়াশোনা করবে, গল্পের বই পড়বে কিংবা কোনো সৃজনশীল কাজের চর্চা করবে, সেই সময়টা তাদের আর হয় না। শৈশবটা কেটে যায় আবদ্ধ স্কুল-কোচিংয়ের ঘরে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন