You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পণ্য পরিবহণে চাঁদাবাজি

নিত্যপণ্য, বিশেষত কৃষিপণ্যের উচ্চমূল্যের রহস্য ভেদ করা গেছে। বস্তুত এক দুষ্টচক্রের কবলে পড়ে পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে এবং এতে ঠকছেন উৎপাদনকারী কৃষক ও রাজধানীর খুচরা বাজারের সাধারণ ক্রেতা। এজন্য মূলত দায়ী পণ্য পরিবহণে পথে পথে চাঁদাবাজি।

উদাহরণ হিসাবে বলা যেতে পারে, রাজশাহীর বানেশ্বর বাজার থেকে রাজধানীর কাওরানবাজার পর্যন্ত পণ্য পরিবহণে ট্রাকভাড়া ১৭ হাজার টাকা। কিন্তু দেখা গেছে, রাজশাহীর আমচত্বর, বেলপুকুরিয়া, নাটোর বাইপাস, এলেঙ্গা বাইপাস, টাঙ্গাইল বাইপাস, কাওরানবাজারসহ বিভিন্ন স্থানে চাঁদা দিতে হয় দেড় থেকে দুই হাজার টাকা। বলা বাহুল্য, এই বাড়তি টাকার চাপ শেষ পর্যন্ত সহ্য করতে হচ্ছে ভোক্তা শ্রেণিকে। ওদিকে যুগান্তরের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, উৎপাদনকারী থেকে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্য আসতে বেশ কয়েকটি ধাপ পেরোতে হয়।

এগুলো হচ্ছে-স্থানীয় ব্যবসায়ী, স্থানীয় মজুতদার, স্থানীয় খুচরা বাজার, বেপারি, পাইকারি ব্যবসায়ী, কেন্দ্রীয় বাজার বা টার্মিনাল, আড়তদার, প্রক্রিয়াজাতকারী, খুচরা বাজার ইত্যাদি। প্রতিটি ধাপেই পণ্যের মূল্য বাড়ে। এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে নামে-বেনামে চাঁদাবাজি। মহাসড়কে, টার্মিনালে, ফেরিঘাটে, নগরীর প্রবেশপথে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন