You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউক্রেন যুদ্ধে লাভের গুড় কারা খাচ্ছে

প্রায় এক মাস ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ গোটা বিশ্বের শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে ভাবিয়ে তুলেছে। এই যুদ্ধ কতদিন চলবে, কী হবে এর পরিণতি- এ ব্যাপারে আগাম কোনো কিছুই মন্তব্য করা যাচ্ছে না। এ দুই দেশের ‘যুদ্ধ’ বিষয়ে কথা বলতে গেলে শুরুতেই আগ্রাসী শক্তি রাশিয়ার নিঃশর্ত নিন্দা করতে হয়। কোনো প্রতিবেশী সম্পর্কে চিন্তিত হওয়ার কারণ কিছু থাকলেও সরাসরি নিজে আক্রান্ত না হলে কোনো কারণই যুদ্ধ করার পক্ষে যথেষ্ট নয়। এ ক্ষেত্রে জেলেনস্কির ইউক্রেনের তুলনায় পুতিনের রাশিয়া বহুগুণ বেশি শক্তিশালী এবং তাদের নিজেদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবল আশঙ্কা ছিল না। তাও তারা বিধ্বংসী অস্ত্র নিয়ে ইউক্রেনের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে এবং শান্ত জনপদের ওপর টানা গোলাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। তবে এ বিষয়ে উল্টোদিকটাও দেখা প্রয়োজন।

এই যুদ্ধের পরিস্থিতি তৈরি হলো কীভাবে? বেশ কিছুদিন ধরেই রাশিয়া বলে আসছিল, তারা যুদ্ধে জড়াবে না- যদি ইউক্রেন ‘ন্যাটো’র সদস্য না হয়। কারণ রাশিয়া মনে করে, ইউক্রেন ন্যাটোর সদস্য হলে তা রাশিয়ার ভৌগোলিক সুরক্ষাকে সরাসরি খর্ব করবে। রাশিয়ার এই আশঙ্কা একেবারে উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়। ‘ন্যাটো’ সৃষ্টি হয়েছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৪৮ সালে। মূলত সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের হাতে যেন পর্যুদস্ত না হয়, এই কারণে পশ্চিম ইউরোপের অনেকটি ও উত্তর আমেরিকার দুটি (যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা) দেশ মিলে এই জোট তৈরি হয়। ওই সময় শক্তির ভারসাম্য অন্য রকম। একদিকে পশ্চিমি দুনিয়া- যার নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র এবং অন্যদিকে সমাজতান্ত্রিক দেশগুলো- যার নেতা সোভিয়েত ইউনিয়ন। ন্যাটোর ভূমিকা হয়ে দাঁড়ায় সামরিক শক্তির মাধ্যমে এই প্রথম দলের স্বার্থরক্ষা। অন্যদিকে ন্যাটোর কলেবর বৃদ্ধির সঙ্গে, বিশেষত পশ্চিম জার্মানি ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর ১৯৪৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং পূর্ব ও মধ্য ইউরোপের কয়েকটি সমাজতান্ত্রিক দেশ মিলে ‘ওয়ারশ প্যাক্ট’ বা ‘ওয়ারশ’ নামে একটি জোট তৈরি করে। এর পর প্রায় সাড়ে তিন দশক ‘ঠা-াযুদ্ধ’ চলে দুই শিবিরের মধ্যে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন