You have reached your daily news limit

Please log in to continue


উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন এবং বাস্তবতা

উচ্চশিক্ষার মান নিয়ে বিভিন্ন সময়েই হতাশা প্রকাশ করছি আমরা। শুধু উচ্চশিক্ষা কেন, স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় এবং অতঃপর এমফিল, পিএইচডির মতো উচ্চতর গবেষণাÑ সব ব্যাপারেই আমাদের নানা মহলের অস্বস্তি রয়েছে। সরল চোখে বাস্তবতার উঠানে দাঁড়িয়ে হতাশ হওয়ার পেছনে প্রামাণ্য তথ্যও দেওয়া যাবে। তবে আমাদের সমস্যা হচ্ছে- প্রকৃত সংকট নির্দেশ করে যদি সমালোচনা বা হতাশা ব্যক্ত করি এবং সংকটের কারণ অনুধাবন করি, তা হলে এর প্রতিবিধানের পথ পাওয়া সহজ। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গভীর পর্যবেক্ষণ ছাড়া খণ্ডিত সত্যে দাঁড়িয়ে দায়িত্বশীল জায়গা থেকে হালকা সমালোচনা করে একদিকে যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা হয়, অন্যদিকে দেশবাসীর সামনে ছড়িয়ে দেওয়া হয় নেতিবাচক ধারণা।

সম্ভবত বছর দুই আগে বর্তমান সরকারের একজন সুশিক্ষিত মন্ত্রী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্পন্ন করা এমফিল, পিএইচডি থিসিসের মান নিয়ে ঢালাওভাবে সমালোচনা করলেন। আমি জানি না কত বছর ধরে তিনি কোন রিভিউ সেলে শত শত থিসিস মূল্যায়ন করে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন। কারণ আমরা দেখছি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মানসম্মত থিসিস করার কারণে অনেক গবেষক উচ্চতর গবেষণার জন্য বিশ্বের নামি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার তত্ত্বাবধানে পিএইচডি সম্পন্ন করা থিসিস যখন বই হিসেবে প্রকাশিত হওয়ার পর ভারতের একটি স্বনামধন্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান থেকে শ্রেষ্ঠ বই হিসেবে সম্মাননা পেয়েছে, তখন এ ধারার সাধারণীকরণ করা মন্তব্য আমাদের হতাশ করে বৈকি! তবে নেতিবাচক সমালোচনার আগে এ সত্যটি সামনে আসতে হবেÑ শিক্ষা ও জ্ঞানচর্চার জন্য যে পরিবেশ এবং প্রণোদনা প্রয়োজন, এর সামান্য সংস্থানও রাষ্ট্র করতে পারছে কিনা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন