You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তরুণেরা ফেব্রুয়ারিতে কী করে

কুশে ফেব্রুয়ারিতে অনেক কটি বৈশিষ্ট্যের প্রধান দুটি ছিল প্রভাতফেরি ও ছোট ছোট সংকলন। খালি পায়ে গান গাইতে গাইতে রওনা হতো ছেলেমেয়েরা, খুব সকালে। শহীদ মিনারে আসত। যেত আজিমপুরের গোরস্থানে। এই অভিজ্ঞতা আগে ছিল না, মুসলমান মধ্যবিত্ত গানের ব্যাপারেই উৎসাহহীন ছিল, প্রভাতফেরি তো পরের কথা।

সংকলন প্রকাশের ব্যবস্থা উনিশ শ' বায়ান্নর আগে অমনভাবে দেখা যায় নি। পাড়ার ছেলেরা সংকলন ছাপত, সাংগঠনিকভাবে তা ছাপানো হতো। লেখা সংগ্রহ, ছবি আঁকিয়ে নেয়া, প্রুফ দেখা, ছাপানো, বাঁধানো এবং যেটা সবচেয়ে জরুরি দল বেঁধে বিক্রি করা, সবকিছুতেই চমৎকার উৎসাহ দেখা যেত। এখন প্রভাতফেরিও কমেছে, সংকলনও আগের মতো নেই।

দু'য়ের মধ্যে মিল ছিল। উভয়েই ছিল স্বতঃস্ফূর্ত, প্রাণবন্ত এবং প্রতিবাদী। কেউ বলে দিত না, কিন্তু জানত তরুণেরা যে, প্রভাতফেরিতে যেতে হবে, গান থাকবে গলায়, ব্যানার থাকবে হাতে, কালো কাপড়ে লেখা ব্যানার শহীদ স্মৃতি অমর হোক। প্রতিষ্ঠানের নাম লেখা ব্যানারও সেই সঙ্গে। জানত তারা যে সংকলন বের করা চাই সময় মতো, একুশ উপলক্ষে।

প্রাণ আসত ওই স্বতঃস্ফূর্ত আন্তরিকতা থেকে এবং সমস্ত আয়োজনের মধ্যে একটা প্রতিবাদ থাকত, শান্ত অথচ দৃঢ়। প্রতিবাদ রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদ অন্যায়ের বিরুদ্ধে। একুশে ফেব্রুয়ারির এই উভয় অঙ্গে এখন যে দুর্বলতা তা মোটেই অস্বাভাবিক নয়। খোঁজাখুঁজি না করেও কারণ জানা যাবে। পরিবর্তন এসেছে আত্মগত অবস্থায়, এসেছে বৈষয়িক ব্যবস্থাতেও। বৈষয়িক পরিবর্তনের ব্যাপারটাই প্রথমে লক্ষ্য করা যাক।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন