You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সন্তোষ গুপ্ত : চেতনার পথে আমৃত্যু সংগ্রামী

বরেণ্য সাংবাবরেণ্য সাংবাদিক সন্তোষ গুপ্ত। এই প্রজন্মের অনেকের কাছেই নামটি অজানা। এমনকি তরুণ প্রজন্মের সাংবাদিকদের কাছেও। দেশমাতৃকার এ কৃতী সন্তান সন্তোষ গুপ্ত সাংবাদিকতা ও সাহিত্যে অবদান রাখায় বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার স্বাধীনতা পদকসহ (মরণোত্তর) একুশে পদক, শেরেবাংলা পদক, বঙ্গবন্ধু পদক, মাওলানা তর্কবাগীশ পদক, জহুর হোসেন স্মৃতি পদকসহ অসংখ্য পুরস্কার, পদক ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। সব সময়ই স্রোতের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতেন সন্তোষ গুপ্ত।

১৯২৫ সালের ৯ জানুয়ারি ঝালকাঠির কীর্তিনাশার রুনসী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বরেণ্য ব্যক্তিদের ভৌগোলিক সীমারেখায় আটকে রাখা যায় না। তারা দেশ ও জাতির সম্পদ। তারপরও একই জেলায় জন্মগ্রহণ করায় শ্রদ্ধাভাজন সন্তোষ গুপ্তকে নিয়ে আমার গর্বের মাত্রাটা একটু বেশি।

১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় হিন্দুরা পূর্ববঙ্গ থেকে পশ্চিমবঙ্গে পাড়ি জমান, আর মুসলমানরা পশ্চিমবঙ্গ থেকে পূর্ববঙ্গে আসেন। কিন্তু সন্তোষ গুপ্ত কলকাতা থেকে জন্মভূমি বাংলাদেশে ফিরে আসেন। মাতৃভূমির প্রতি তার এই টান আর দেশপ্রেম এই প্রজন্মের কাছে নিঃসন্দেহে অনুকরণীয়।

সন্তোষ গুপ্ত ছিলেন একাধারে কবি, লেখক, সাংবাদিক, সমালোচক ও রাজনৈতিক ভাষ্যকার। দিক সন্তোষ গুপ্ত। এই প্রজন্মের অনেকের কাছেই নামটি অজানা। এমনকি তরুণ প্রজন্মের সাংবাদিকদের কাছেও...

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন