You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মুক্তির আকাক্সক্ষা

মুক্তির ধারণা ইউরোপে এক সময় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছিল। সেটা ছিল রেনেসাঁসের সময়। মানুষ তখন ইহজাগতিক হয়ে উঠেছে। ঈশ্বরের প্রতি আনুগত্যের জায়গায় স্থাপন করেছে মানুষের নিজের প্রতি আনুগত্য। চিন্তা জগতে ঘটনাটা খুবই বৈপ্লবিক। মানুষ নিজেকে মুক্ত হিসেবে ভাবতে অভ্যস্ত হয়ে উঠল। তার জীবনের চরিতার্থতা ঈশ্বরের ইচ্ছা পরিপূরণের ওপর নির্ভরশীল নয়, নির্ভরশীল তার নিজেকে বিকশিত করার ওপর, এই যে নতুন মূল্যবোধ এটা তাকে দিল সাহস ও আত্মবিশ্বাস। মুক্তির ওই চিন্তার কেন্দ্রে রইল ব্যক্তি। কিন্তু মুশকিল হলো এই যে, ব্যক্তি দেখল স্বাধীন হয়েও সে স্বাধীন নয়, সে নিয়ন্ত্রিত হয় সমাজ ও অর্থনীতি দ্বারা, তাকে থাকতে হয় রাষ্ট্রের অধীনে; তাছাড়া সব মানুষ তো সমান অবস্থানে নেই, তাদের ভেতর বিভাজন রয়েছে শ্রেণির, পার্থক্য আছে ধনী ও গরিবের। ওদিকে পুঁজিবাদ এগুচ্ছে, যে-ব্যবস্থা সাম্য আনে না, বরঞ্চ বৃদ্ধি করে বৈষম্য। এই পরিস্থিতিতে অনিবার্য হয়ে পড়েছিল ফরাসি বিপ্লব। ফরাসি বিপ্লবের রণধ্বনি ছিল স্বাধীনতা, সাম্য এবং মৈত্রীর। তিনটি আলাদা আলাদা নয়, একসঙ্গে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন