You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মৃত্যুঞ্জয়ী মিত্র

একাত্তরে বাংলাদেশের নয় মাসের যে সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রাম তার গতিপ্রকৃতি সময়ের সাথে সাথে বদলেছে। কখনো মুক্তিবাহিনী এগিয়েছে তো পিছিয়েছে কখনো। একাত্তরের ডিসেম্বরেই আছে এমনি একাধিক উদাহরণ। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের ইতিহাসে সঙ্গত কারণেই সবচাইতে গৌরবের দিন। তেমনি ডিসেম্বরেই আছে শোকাবহ ১৪। এই ডিসেম্বরের আরেকটি অনন্য তারিখ ৬। আজ ৬ ডিসেম্বর। একাত্তরের এই দিনটিতেই বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে সর্বাগ্রে স্বীকৃতি দেয় ভারত এবং তার পরপরই ভুটান। ১৬ ডিসেম্বর তারিখটি তাই শুধু আমাদের কাছেই গর্বের নয়, এই গর্বের সমান অংশীদার ভারতও। কারণ যে অদ্ভুতুরে দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারতকে ত্রিখণ্ডিত করে ৪৭-এ যে পাকিস্তানের সৃষ্টি, তা যে কতটা ব্যর্থ আর অকার্যকর, সেটিই প্রমাণিত হয়েছিল ১৬ ডিসেম্বরের পড়ন্ত বেলায় ঢাকার তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে। বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় তাই ভারতের বিভক্তি আর পাকিস্তান সৃষ্টির গালে সবচাইতে জোড়ালো চপেটাঘাত।

পাশাপাশি এটি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত ভারতের একমাত্র নিরঙ্কুশ বিজয়। সেদিন রেসকোর্স ময়দানে ৯০ হাজারের বেশি পাকিস্তানি সেনা সদস্যের প্রকাশ্য দিবালোকে আত্মসমর্পণটি ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবীর ইতিহাসে বৃহত্তম আত্মসমর্পণ এবং পাশাপাশি পৃথিবীর সর্বকালের ইতিহাসেও অন্যতম বৃহৎ আত্মসমর্পণের ঘটনা। বাংলাদেশ আর ভারতের ইতিহাসে এই যে সবচেয়ে গৌরবের অর্জনটি, তা অর্জন করা সম্ভব হয়েছিল শুধু এই রাষ্ট্র দুটির সরকারগুলোর সম্মিলিত উদ্যোগে আর তাদের জনগণের পারস্পরিক সহযোগিতায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন