You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ

ইতিহাসের এক ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার ১৭তম বার্ষিকী আগামীকাল। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট দেশজুড়ে জঙ্গি কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশের আয়োজন করে। ওই সমাবেশে গ্রেনেড হামলা আমাদের জাতীয় জীবনে এক মর্মন্তুদ ঘটনা। আন্তর্জাতিকভাবেও এ ঘটনায় দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়।

সে সময় আওয়ামী লীগের জনসভায় তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের সময় প্রকাশ্য দিবালোকে যেভাবে গ্রেনেড হামলা হয়, তাতে নিরাপত্তা যে প্রশ্নবিদ্ধ ছিল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। শুধু প্রশ্নবিদ্ধই নয়, বরং নিরাপত্তা বিধানের দায়িত্বে যারা ছিলেন, তাদের যোগসাজশ ও পৃষ্ঠপোষকতা এখানে স্পষ্ট। একটি সরকার যখন নিজেই সন্ত্রাসী হয়ে ওঠে কিংবা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা হয়, তার পরিণতি কতটা ভয়াবহ হতে পারে, এরই এক দৃষ্টান্ত ২০০৪ সালের এই গ্রেনেড হামলা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন