You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নষ্টদের নিয়ে নানাজনের নস্টালজিয়া

আগস্টজুড়ে মনটা নিজের অজান্তেই ভারী হয়ে ওঠে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পঁচাত্তরে সপরিবারে হত্যা, ২০০৪ সালে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার ওপর গ্রেনেড হামলা, ২০০৫ সালে একযোগে দেশের ৬৪ জেলায় বোমা বিস্ফোরণ; এসবই ঘটেছে বছরগুলোর আগস্ট মাসে। তবে সব ছাপিয়ে যে শোক হৃদয়ে রক্ত ঝরায় তা হলো ১৫ আগস্ট পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হারানোর বেদনা। ইতিহাস কিংবা রাজনীতি বিজ্ঞানের ছাত্র, শিক্ষক, গবেষক একবারে স্বীকার করবেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন মূলত এক পরশমণি। এই পরশমণি জাতিকে ঘুম থেকে জাগিয়েছে, গামছা-লুঙ্গি পরা আমজনতাকে সশস্ত্র যোদ্ধা বানিয়েছে, নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্য নেতা বানিয়েছে সর্বোপরি দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। তাই স্বাধীন-সার্বভৌম, স্বয়ংসম্পূর্ণ উন্নত বাংলাদেশ যাদের চক্ষুশূল তারাই ষড়যন্ত্র করে কেড়ে নিল সেই পরশমণিরূপী জাতির পিতার জীবন। পরশমণিকে সরিয়ে দীর্ঘদিন দেশ ও জাতির মধ্যমণির ভূমিকায় আবর্তিত হলো বিতর্কিত ব্যক্তি, বাহিনী, সংগঠন, অপশক্তি জোট, পরাশক্তি প্রভৃতি। এ জঞ্জাল দূরে সরিয়ে দেশ যখন এক নির্দিষ্ট লক্ষ্যে দ্রুত ধাবমান, তখনই দৃশ্যপটে এলো ‘পরীমণি’ নামক এক নষ্টচক্র। পরশমণি বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে যারা মধ্যমণিতে পরিণত হয়েছিল, তাদেরই পেতাত্মা যেন ক্রমেই গ্রাস করছে দেশের ক্রীড়াভিত্তিক সংগঠন, যেখানে ক্যাসিনো ঢুকে গেল। চিকিৎসাজগতে শুরু হলো মিঠু, মালেক, সাহেদ, সাবরিনাদের যুগ। শিক্ষাদীক্ষা ঢুকে গেল অনলাইনের গোলকধাঁধায়, আর শিল্প, সাহিত্য, নাটক, মঞ্চ ও চলচ্চিত্রে আবিভর্‚ত হলো পরীমণিরা। প্রিয় পাঠক ক্ষমা করবেন। এই বয়সে, এই শোকার্ত আগস্টে, এই প্ল্যাটফরমে একজন পরীমণি, পাপিয়া, মৌ, পিয়াসাকে নিয়ে লেখা আমাকে মানায় না। তবু প্রসঙ্গটা তুলতেই হলো শুধু এটুকু বোঝানোর জন্য যে একটি দেশ, জাতি বা সমাজ হঠাৎই নষ্ট হয় না। নষ্ট হয় সময় নিয়ে; ধীরে ধীরে। তবে মাছ বা ফলের পচন ঠেকাতে পয়সা খরচ করে ক্ষতিকারক ফরমালিন কেনা হলেও সমাজের পচন ঠেকাতে কার আগ্রহ কতটুকু? এ প্রশ্ন সামনে এনে দিয়েছে বেশ কিছু হুঁশিয়ারি বার্তা বা সাবধানবাণী, যার প্রতি আমরা সুবিচার করতে পারিনি। তেমনি কিছু অবহেলিত শব্দমালা কিংবা কাঙালের কথাই আজ সংকলন করতে চাই ওইসব লেখক ও প্রকাশকের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন