You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের অহংবোধ, করোনার মুচকি হাসি

দরজা খানিকটা ফাঁক রেখে সোমবার ভোর থেকে লকডাউনে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ছোটবেলায় দেখেছি দুই পাল্লার দরজার কড়াতে তালা দিলেও, বেশ খানিকটা ফাঁক হয়ে থাকত। ঘরের ভেতরটা দেখা যেত। ওটাকে তখন ঠিক তালাবদ্ধ ঘর মনে হতো না আমার কাছে। এবার করোনা নিয়ন্ত্রণে আনতে যে তালা মারা হলো, সেটা ওই দুই পাল্লার দরজার মতোই মনে হচ্ছে। সারাদেশ বন্ধ কিন্তু পোশাক তৈরি কারখানাসহ শিল্পকারখানা খোলা থাকবে।

এখানকার কোটি শ্রমিক প্রতিদিন বাড়ি থেকে কারখানায় আসবেন কোন বাহনে, ফিরবেন কোন বাহনে? কারখানার স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করা গেলেও, পথে-বাড়িতে কি সম্ভব হবে? কয়টি কারখানা স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারবে? প্রশ্নগুলোর সমাধান ও সমন্বয় না করে এমন সিদ্ধান্তে যাওয়া ঠিক হলো কিনা, সেই উত্তর বিজ্ঞনির্ধারকদের কাছে। ২০২০ এ কারখানা বন্ধ ও খোলা রাখার নাটকের পুনঃমঞ্চায়ন দেখতে চাচ্ছি না। শনিবার বিকেল থেকে যেভাবে মানুষ ঢাকা ছাড়ল, তাও করোনার বিস্তারের কারণ হয়ে উঠল কিনা, সেই ভাবনাটাও রয়ে গেল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন