You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মিয়ানমারের বিড়াল সাদা না কালো?

ফেব্রুয়ারির গোড়া থেকে মিয়ানমারে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ চলছে; প্রতিদিন যেভাবে নাগরিকদের রক্ত ঝরছে; তাতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষে নির্লিপ্ত থাকা কঠিন। কিন্তু 'প্রত্যাশিত' সক্রিয়তা দেখা যাচ্ছে না। চীন শুরু থেকেই এ পরিবর্তনকে মিয়ানমারের 'অভ্যন্তরীণ' বিষয় আখ্যা দিয়ে আসছে। সপ্তাহখানেক ধরে যে সক্রিয় হয়েছে, তার মূল লক্ষ্য তেল-গ্যাস পাইপলাইনসহ চীনা স্থাপনা ও স্বার্থগুলোর সুরক্ষা নিশ্চিত করা। রাশিয়াও বহু আগে থেকে চীনা 'সিল্ক্ক রুট' অনুসরণ করছে। আর যুক্তরাষ্ট্র বা যুক্তরাজ্যের মতো পরাশক্তিগুলো হম্বিতম্বি করলেও এককভাবে মিয়ানমারের জান্তার সঙ্গে সংঘাতে যাবে- এমন সম্ভাবনা কম। কারণ ইরাবতি নদীবিধৌত দেশটিতে বাণিজ্যিক স্বার্থ কমবেশি সবারই আছে। যদিও পরাশক্তি বা আঞ্চলিক মোড়ল নয়; বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে 'ব্যতিক্রম' হতে পারত বৈকি। বস্তুত আমাদের মতো 'আন্তর্জাতিকতাবাদী' জাতি বিশ্বে কমই রয়েছে। রমরমা সমাজতন্ত্রের যুগে মস্কো বা বেইজিংয়ে বৃষ্টি হলে ঢাকায় আদর্শিক ছাতা ধরার কথা বলছি না। দিল্লি বা ইসলামাবাদের হয়ে পরস্পর কাজিয়া করার প্রসঙ্গও নয়। ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক কারণে মধ্যপ্রাচ্যের ফিলিস্তিন পরিস্থিতিও সমাজে বিক্ষোভ সৃষ্টি করতে পারে বৈকি। একই কারণে পশ্চিমবঙ্গ বা আসামের ঘটনাবলি থেকেও আমরা মুখ ফিরিয়ে থাকতে পারি না। কিন্তু সুদূর লাতিন আমেরিকা কিংবা আফ্রিকার রাজনৈতিক বা সামরিক পরিস্থিতির উত্থান-পতনে বাংলাদেশের কী আসে যায়? কথাটা উল্টো করেও বলা যায়। বাংলাদেশের প্রতিক্রিয়া বা বিক্ষোভে ওই দেশগুলোরইবা কী যায় আসে? এই যে কিউবা বা ভেনেজুয়েলা নিয়ে প্রায়ই যে আমরা বিশুদ্ধ বাংলায় প্রতিবাদী প্রবন্ধ ফেঁদে বসি, তা কি তারা পড়তে পারে?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন