You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কাজের গতি, নির্ভরতার শান্তি

মানুষ এখন যেন করোনায় অভ্যস্ত হয়ে এসেছে অনেকটাই। কিন্তু শুরুর দিনগুলো ছিল ভয়ংকর। সবাই আমরা ভীতসন্ত্রস্ত হ‌য়ে প‌ড়েছিলাম। সরকা‌রি–বেসরকা‌রি নানা প্রচারণায় ধী‌রে ধী‌রে বুঝতে থাকি, যত‌ দিন করোনার প্রতিষেধক আবিষ্কৃত না হচ্ছে, তত‌ দিন আমার শতভাগ ভরসা প্রতি‌রো‌ধেরই ওপর। হ্যান্ড স্যা‌নিটাইজার, হ্যান্ড গ্লাভস, মাস্ক তখন সম্ভবত মানুষের মুখে মুখে সবচেয়ে বে‌শি উচ্চা‌রিত শব্দ হয়ে উঠেছে। বা‌ইরে কোথাও বেরো‌তে গে‌লেই মাস্ক প‌রতে হবে, মুখে লাগাতে হবে মাস্ক। কেউ কেউ তো আরও বেশি। সুরক্ষাবস্ত্রে আপাদমস্তক মুড়ে পথে বেরিয়েছেন। যাহোক, দেখ‌তে দেখ‌তে চ‌লে এল মার্চ মাস। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল অনির্দিষ্টকা‌লের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হলো। চলে আসতে হলো বাসায়। বাসায় বন্দী সময়গু‌লো ধী‌রে ধী‌রে বিরক্তিকর হ‌য়ে উঠ‌তে লাগল। সকা‌লে হকার আঙ্কেল প্রতিদিন প্রথম আলো দি‌য়ে যান। সেটাই সময় কাটানোর এক মস্ত অবলম্বন। কারণ, চার‌দিকে তখন বিচিত্র খবর। আমরা ব্যগ্র কৌতূহলে টিকার খবরের দিকে চোখ রাখছি। আর চোখে পড়ছে নানা টোটকা চি‌কিৎসার খবর থে‌কে নানা ভুয়া ভ্যাকসিন আবিষ্কা‌রের খবর। শুন‌তে শুন‌তে কান দু‌টি ঝালাপালা হ‌য়ে গি‌য়ে‌ছি‌ল। কোনটা বিশ্বাস করব, আর কোনটা করব না—সেটা নিয়ে ত্রাহি মধুসূদন অবস্থা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন