You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মুক্তিযোদ্ধার ছেলে রুবেলের খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবি

.tdi_2_626.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_2_626.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});মহেশখালীতে বাড়িভিটার সীমানা নিয়ে বিরোধের জের ধরে প্রতিবেশীদের হাতে খুন হওয়া মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর সিদ্দিকীর ছেলে মনোয়ার কাওসার সিদ্দিকী রুবেল হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার দাবিতে নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে নিহতের পিতা মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর সিদ্দিকী অভিযোগ করে বলেন, খুনিরা আমার ছেলেকে হত্যার পর আমাদেরকে বাড়ি ছাড়া করেছে। আবার মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানি করছে। ছেলে হত্যার দুই মাস অতিবাহিত হলেও আজ পর্যন্ত একজন আসামিও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। আসামিদের হুমকির মুখে এখন আমার পুরো পরিবারের সদস্যরা বাড়িঘর ত্যাগ করে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় বসবাস করছে। গতকাল মহেশখালী মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেঙে বিকেল সাড়ে ৩টায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে রুবেলের মা-বাবাসহ পরিবারের সদস্যরা এবং মহেশখালী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। এতে রুবেলের মা মাসুদা খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, আমার ছেলে হত্যার প্রায় দুইমাস পরও কোন আসামি গ্রেপ্তার হয়নি। অথচ আসামিরা প্রতিনিয়ত আমাদের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে। হত্যা মামলা আপোষ না করায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হবে এমন খবরও পাঠাচ্ছে। অথচ পুলিশ নিরব। ছেলে হত্যার পর আসামিদের ভয়ে জাগিরাঘোনার বাসায় থাকতে পারছি না। এখন থাকতে হচ্ছে ২০ কি.মি. দূরের বাসায়। আমি আমার ছেলে হত্যার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই। রুবেলের পিতা মুক্তিযোদ্ধা আবু জাফর সিদ্দিকী আহাজারি করে বলেন, ছেলেকে ফিরিয়ে দিতে না পারলেও খুনিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক। আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার দেখে মরতে চাই। সাবেক কমান্ডার আমজাদ হোসেন বলেন, হত্যা মামলা দায়েরের দুই মাস অতিক্রান্ত হলেও অদ্যাবধি একজন আসামিও ধরা পড়েনি। খুনিরা যদি গ্রেপ্তার হতো, তাহলে মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে এলাকা ছাড়া করার দু:সাহস দেখাতে পারতো না। মামলার বাদী রুবেলের বাই সোহেল জানান, ঘটনার পর থেকে মামলা তুলে নিতে আসামীরা বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছে। তাই নিরাপত্তাহীনতার কারণে পরিবার নিয়ে অন্যত্র বসবাস করতে হচ্ছে। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন মহেশখালীর সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সালেহ আহমদ, ডেপুটি কমান্ডার ফিরোজ খান, ডেপুটি কমান্ডার ডা. সলিম উল্লাহ খান।.tdi_3_752.td-a-rec-img{text-align:left}.tdi_3_752.td-a-rec-img img{margin:0 auto 0 0} (adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন