You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডার্ক কনটেন্টের পরে হালকা কিছু দেখতে ইচ্ছে করে

প্রথম প্রথম যে ছুটিটা উপভোগ্য মনে হচ্ছিল, ক্রমশ সেটাই দমবন্ধ করে দিচ্ছে। শুরুর দিকে দিব্যি চলছিল সিনেমা-সিরিজের ম্যারাথন। এখন একটা দেখার পরে ভাবতে হচ্ছে, নেক্সট কী? গত এক মাসে এত বিষয় দেখেছেন যে, সব মনেও নেই পাওলি দামের। লকডাউন ঘোষণার সময়ে অভিনেত্রী ছিলেন বালিগঞ্জের ফ্ল্যাটে। কিন্তু সেখানে তিনি একা। স্বামী অর্জুন দেব রয়েছেন গুয়াহাটিতে। ওখানে অবশ্য করোনার প্রকোপ মারাত্মক নয়। তাই স্বামীকে নিয়ে দুশ্চিন্তা নেই। কিন্তু একাকিত্ব যে কী ভীষণ বস্তু, তা ওই ক’দিনেই টের পেয়েছেন পাওলি। তার পরেই ব্যাগপত্তর গুছিয়ে সোজা নিজের লেক গার্ডেন্সের ফ্ল্যাটে। সেখানে তার মা-বাবা-ভাই রয়েছেন।  পাওলি দাম বলেন, কিছু দিন বালিগঞ্জে কাটানোর পরেই বুঝেছিলাম, এভাবে থাকা সম্ভব হবে না। এখানে সকলে মিলে চলে যাচ্ছে। মায়ের সঙ্গে হাত মিলিয়ে টুকটাক বাড়ির কাজ করছি। ভাইয়ের সঙ্গে খুনসুটি চলছে। অভিনেত্রীর প্রোফাইল পিকচারের জন্য কিন্তু ভাই ভরসা। দিন কাটাচ্ছেন কী করে? অভিনেত্রী বলেন, একটা রুটিন আছে। এক্সারসাইজ, রান্না, ওটিটি স্ট্রিমিং, আড্ডা আর ঘুম। তবে ব্যাপার হল, এই রুটিনে কোনো সময়ের ঠিক ঠিকানা নেই। যখন যেটা ইচ্ছে, সেটা করছি।  সিনেমা-সিরিজের মধ্যে কী কী ভাল লাগল? তিনি বলেন, এর মধ্যে অনেক স্প্যানিশ কনটেন্ট দেখলাম। ‘আউটল্যান্ডার’-এর উইকলি এপিসোডের জন্য অপেক্ষা করে থাকি। ‘ফ্রয়েড’ ভাল লাগল, হিপনোটিজম নিয়ে আমার আলাদা আগ্রহ রয়েছে। ‘প্যারাসাইট’ আগে দেখা হয়নি, ওটা দেখলাম। ‘মানি হাইস্ট’ আর ‘ফাউদা’ দুটোর নতুন সিজন দেখলাম। তবে দুটোরই আগের সিজনগুলো অনেক বেশি ভাল ছিল,  অনেক দিন পরে বই পড়ার সময় পাওয়া যাচ্ছে। শ্রীদেবীর বায়োগ্রাফি পড়ছেন এখন তিনি।  ২৫ বৈশাখ সোশ্যাল মিডিয়ায় মায়ের সঙ্গে গানের ভিডিও আপলোড করেছিলেন পাওলি। আলাদা করে কখনো তালিম নেননি, যেটুকু শিখেছেন মায়ের কাছ থেকেই। জানালেন, তার মা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত গায়িকা। মায়ের সঙ্গে বসে গানের চর্চাও চলছে। পাওলির ইচ্ছে ছিল এই অবসরে নতুন কিছু শেখার।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন