You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমলাতন্ত্রের ইশতেহার ও ‘উজিরে খামাখা’

অফিস আদেশটিতে বর্ণিত কর্মকর্তারা হলেন বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সিনিয়র সচিবগণ৷ ওইখানে সমন্বয়ের সঙ্গে ‘সু’ যোগ করা হয়েছে, বোধহয় উপসর্গই হবে, কিন্তু সমন্বয়ের আগে পরে সু-এর ব্যবহার আমি এই প্রথম দেখলাম৷ এই অফিস আদেশটি একাধিক কারণে তাৎপর্যপূর্ণ৷ তবে বিস্তারে না গিয়ে বলি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এই আদেশটি বোধহয় দেশে আমলাতন্ত্রে প্রবেশের ছোট ও পরীক্ষামূলক ঘোষণা৷ এই পরীক্ষা সফল হলে দেশের এমপি ও মন্ত্রীদের একটাই পরিচয় হবে আর তা হলো ‘উজিরে খামাখা’৷  অফিস আদেশটি একাধিক কারণে তাৎপর্যপূর্ণ৷ খেয়াল করলে যে কেউই দেখবেন, মন্ত্রীদের কর্মহীনতা এর মধ্যে অনেকটাই প্রমাণিত৷ দেশের সব বিষয়ে মন্ত্রীরা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের কথাই বলেন আর অপেক্ষা করেন৷ একজন চোরকে ধরা হবে কিনা সে নির্দেশও প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আসে বলে গর্বভরে জানান স্বয়ং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী৷ প্রতি মন্ত্রণালয় ধরে ধরে এর ব্যাখ্যা না দিলেও চলে৷  অনেকদিন থেকেই দেশে এমন একটি অবস্থা হয়েছে যে, কোনো মন্ত্রী, মানে যিনি মন্ত্রণা বা উপদেশ দেন বা দেবেন এরকম কথা শোনা যায় না৷ সকল দায়ও যেমন দিনশেষে শেখ হাসিনার, সকল প্রশংসার উৎস আর লক্ষ্যও তিনি৷ তাই তার দেওয়া দায়িত্বগুলো পালন করার জন্য তার তো আমলাই দরকার, মন্ত্রীরাও একেকজন আমলা বৈ তো নয়৷  ইদানীং এই ব্যাপারে আর রাখঢাকও নেই যে, প্রধানমন্ত্রী তার পারিষদদের মধ্যে আমলাদের উপরই নির্ভর করেন বেশি৷ স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে মনে আছে? তিনি বলেছিলন, করোনা প্রতিরোধে জাতীয় কমিটির তিনি চেয়ারম্যান হলেও তাকে কিছু জানানো হয় না৷ ওই কমিটিও একটি আমলা-নির্ভর কমিটি, নিজের ভাষাতেই গুরুত্বহীন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছাড়া আর কোনো মন্ত্রী এমপি বা রাজনীতিবিদ সেই কমিটিতে ছিলেন না৷  আর এমপি ও মন্ত্রীরা জনগণের কথা বলার কথা, কারণ, জনগণ তাকে নির্বাচিত করে৷
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন