জলাবদ্ধতায় আটকে আছে চিলমারীর কৃষকের স্বপ্ন

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

বদল হয় সরকার বদলে যায় পরিবেশ। স্বপ্নপূরণ হয় অনেকের। কিন্তু ভাগ্যের পরিবর্তন হয় না কৃষকের তাদের স্বপ্ন স্বপ্নেই থেকে যায় রেখে যায় কষ্ট আর দুঃখ। নেই প্রতিকার নেই উদ্যোগ। হতাশায় দিন পার করছে কৃষক। পায় না তারা ন্যায্যমূল্য কিংবা অধিকার। জানা গেছে, বন্যার পানি থেমে গেলেও বেশ কিছু এলাকার পানি নামতে না পারায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় শত শত কৃষক এখনো নামতে পারেনি নিজ জমিতে। রোপণ করতে পারছে না আমন ধান ফলে পড়েছে তাদের মাথায় হাত। গতকাল সরজমিনে রাজারভিটা, মাটিকাটা, বেলারভিটা, মুদাফতথানা, পাত্রখাতা স্লুইসগেট এলাকাসহ বেশকিছু এলাকায় ঘুরে দেখা যায় শত শত হেক্টর জমি এখনো রয়েছে পানির নিচে। আশেপাশে কিছু জমিতে আমন ধান রোপণ করা হলেও জলাবদ্ধতার কারণে বেশিরভাগ জমিতে কৃষকরা রোপণ করতে পারছে না ধান। এ সময় কৃষক শহিদুল, হারুন, ইলিম, আনামসহ অনেকে বলেন, হঠাৎ বন্যায় বীজতলা, পাটক্ষেত, সবজি ক্ষেত ছাড়াও বেশকিছু আমন ক্ষেত নষ্ট করে দেয় বন্যার পানি। কিন্তু এখন জলাবদ্ধতার কারণে পেরিয়ে যাচ্ছে সময় আটকে যাচ্ছে ধান চাষ। তারা আরো বলেন একে তো বন্যা কেড়ে নিছে ফসল এখন জলাবদ্ধতা আটকে দিছে আমাদের ভবিষ্যৎ। চাষ করতে না পারলে কি খামু সামনের দিনগুলো বা কীভাবে পাড়ি দিমু। পাত্রখাতা স্লুইসগেট এলাকার কৃষকরা বলেন, বন্যা তো যা ক্ষতি করেছে এখন এই এলাকার স্লুইসগেটটি আমাদের আর একটি মরণফাঁদ হয়ে দাঁড়িছে। তারা অভিযোগ করে বলেন, কর্তৃপক্ষের গাফিলতির কারণে আমরা একবার ভাসি একবার আটকে যাই জলাবদ্ধতায় অন্যবার পানির অভাবে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে আমনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭৮৩০ হেক্টরের মধ্যে ইতিমধ্যে রোপণ করা হয়েছে ৩ হাজার ৫ হেক্টর জমিতে। কৃষি অফিসার খালেদুর রহমান বলেন, আশা করছি খুব দ্রুত জলাবদ্ধতার সংকট কেটে যাবে এবং কৃষকরা ধান রোপণ করতে পারবে। তবে কৃষকরা বলেন, বেশিরভাগ জমিতে কৃষকরা আমন ধান রোপণ করতে সক্ষম হবে না।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us