প্রায় ৯০ শতাংশ নারী ঋতুস্রাবে সময় ব্যথাতে ভোগার ঝুঁকিতে থাকেন। এমনকি প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পরও এই সম্ভাবনা থেকে যায়।
আর এই ব্যথা তীব্র হওয়ার সাথে বিষণ্নতার সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা।
‘ব্রিফিংস ইন বায়োইনফর্মেটিকস’য়ে প্রকাশিত চীনের জিয়াংসু’তে অবস্থিত ‘জিয়াওটং-লিভারপুল ইউনিভার্সিটি’র গবেষকরা জানান, নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক জিন বা বংশাণুসহ অন্যান্য প্রভাবকের সাথে বিষণ্নতার কারণে মাসিকের ব্যথা তীব্র হতে পারে।
প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক ডা. জন মোরারোস সিএনএন ডটকম’কে ইমেইল মারফত বলেন, “বিশ্বে নারী স্বাস্থ্যের ওপর জোরালো প্রভাব ফেলে বিষণ্নতা এবং ঋতুস্রাবের ব্যথা। আমাদের গবেষণাটি ছিল এই বিষয়ে বিষদভাবে জেনে নারীদের স্বাস্থ্য উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।”
মাসিক চলাকালী ব্যথার নাম ‘ডিসমেনোরিয়া’, যা শ্রোণী দেশে বা পেটে রক্তস্রাব শুরু হওয়ার পর থেকে তিনদিন পর্যন্ত থাকতে পারে।
গবেষণার জন্য ৬ লাখ ইউরোপীয় জনগোষ্ঠী এবং পূর্ব এশিয়ার ৮ হাজার জনগোষ্ঠীর তথ্য নেওয়া হয়। যেগুলো সংগ্রহ করা হয়েছিল ইউকে বায়োব্যাংক স্টাডি, ‘সাইকিয়াট্রিক জেনোমিকস কনসোর্টিয়াম এবং ফিনজেন থেকে।