রোগী ও চিকিৎসকের সম্পর্ক বিশ্বাসভিত্তিক। সঠিক চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদি রোগী চিকিৎসকের ওপর আস্থা রাখেন, তবে চিকিৎসার প্রক্রিয়া সহজ ও কার্যকর হয়। একজন চিকিৎসক যদি রোগীকে সঠিকভাবে বোঝেন, তার সমস্যা শোনেন এবং তা সমাধানে আন্তরিকভাবে সাহায্য করেন, তবে রোগী তার স্বাস্থ্যসেবার মান বেশি অনুভব করেন।
সম্পর্কের মানোন্নয়ন রোগীর সাফল্য ও সুস্থতায় সহায়ক হয়। চিকিৎসক ও রোগীর মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগের ভিত্তি সুদৃঢ় হলে রোগী তাদের সমস্যা সম্পর্কে খোলামেলাভাবে জানাতে পারেন এবং চিকিৎসকও কার্যকর পরামর্শ দিতে পারেন। রোগী ও চিকিৎসকের সম্পর্ক ভালো হলে রোগীর মধ্যে চিকিৎসা গ্রহণের আগ্রহ বাড়ে, ফলে চিকিৎসা আরও কার্যকর হয়।