উপজেলা নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত অংশ নেবে না—এটা ধরে নিয়েই ভোট প্রতিযোগিতামূলক করতে দলীয় প্রতীক ‘নৌকা’ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু দল দুটি আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটে না এলেও তাদের অনেক নেতা নেমে পড়েছেন ভোটের মাঠে।
তার পরও নিজেদের কৌশলে বদল আনছে না আওয়ামী লীগ। ক্ষমতাসীন দলের নীতিনির্ধারকেরা বলছেন, বিরোধী দলের নেতারা শেষ পর্যন্ত নির্বাচনে থাকলেও উপজেলায় একক প্রার্থী দেওয়া হবে না। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে বিরোধীদের জয় হলে তা নিজেদের রাজনৈতিক বিজয় হবে বলে মনে করছেন আওয়ামী লীগ নেতারা।