নেত্রকোনা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ভোররাতে থেমেছিল ঢাকার বিমানবন্দর স্টেশনে। সেখানেই ট্রেনের বগিতে আগুন দিয়ে দুর্বৃত্তরা নেমে যায় বলে ধারণা তদন্তসংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তাদের। তবে চালক ট্রেনে আগুন লাগার খবর পেয়েছিলেন সেখান থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে আসার পর তেজগাঁও স্টেশনে পৌঁছে।
আন্তনগর ট্রেনটিতে আগুনের এ ঘটনায় দগ্ধ হয়ে এক মা ও তাঁর শিশুসন্তানসহ চারজন নিহত হয়েছেন। আগুনের খবর পেয়ে চালক ট্রেনটি থামালে হয়তো প্রাণহানির এ ঘটনা এড়ানো যেত বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন। কেন তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেনে আগুনের খবর পেলেন না, সেটি এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে।