পুলিশের গুলিতে কিশোরের মৃত্যুর পর টানা পাঁচদিন ধরে বিক্ষোভ-সহিংসতায় উত্তাল ফ্রান্স। ভাঙা হচ্ছে গাড়ি, ব্যবসায়িক স্থাপনা।
রাস্তা অবরোধ করে রেখেছে বিক্ষোভকারীরা। বলা হচ্ছে, সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড় সামাজিক প্রতিবাদ ও বিশৃঙ্খলা।
এদিকে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্যারিসসহ শহরগুলোতে ৪৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
প্যারিসের বাইরে দক্ষিণপন্থী মেয়রের বাড়িতে হামলা চালিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। সেখানে গাড়ি ভাঙচুর ছাড়াও বাড়িতে আগুন দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। যদিও মেয়র তখন বাড়ি ছিলেন না। কিন্তু তার স্ত্রী-সন্তানরা ছিলেন। মেয়রের স্ত্রীর পা ভেঙে গেছে।