শরীরে জলের ঘাটতি যেন না হয় তা দেখা, মল-মূত্রজনিত কোনও সমস্যার প্রতি নজর রাখা এবং তলপেটে-কোমরে একটানা ব্যথা থাকলে তা নিয়ে সতর্ক থাকা— রোজকার জীবনে কিডনির খেয়াল রাখা বলতে এইটুকুই। কিন্তু তীব্র গরমে তেষ্টা থাকলেও জল খাওয়ার পরিমাণ অনেক সময়ই ঠিক থাকে না।
তার উপর অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, তেল-মশলাযুক্ত খাবার কিডনি স্টোনের অন্যতম কারণ। পাথরের আকার বড় হলে অস্ত্রোপচার ছাড়া গতি নেই। তবে চিকিৎসকেরা বলছেন পাথর ছোট হলে তা মূত্রের মাধ্যমেই বেরিয়ে যায় শরীর থেকে। কিন্তু পাথর যাতে না হয়, তার জন্য কী করবেন?