সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ২৪ জানুয়ারি ২০২৩, ০৮:০৪

গত সপ্তাহে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুমের তমব্রু সীমান্তের কোনারপাড়ার শূন্যরেখায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে আগুন দেওয়া ও গোলাগুলির যে ঘটনা ঘটেছে, তাতে একজন নিহত ও দুজন আহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এ ধরনের সংঘাত ও সহিংসতার একের পর এক ঘটনা সংবাদমাধ্যমের শিরোনাম হচ্ছে। সেখানকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে—এসব ঘটনা থেকে তা স্পষ্টভাবে দৃশ্যমান হচ্ছে।


প্রথম আলোর খবর জানাচ্ছে, আশ্রয়শিবিরের সব ঘর পুড়িয়ে দেওয়ায় সেখানে থাকা চার হাজার রোহিঙ্গার প্রায় সবাই পালিয়ে বাংলাদেশের সীমান্তের এপারে আশ্রয় নিয়েছে। তারা বাংলাদেশে আরেকটি আশ্রয়শিবির করার চেষ্টা করছে। যদিও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সেখানে কোনো আশ্রয়শিবির করতে দিতে নারাজ। এ অবস্থায় শূন্যরেখা থেকে আসা রোহিঙ্গাদের কোথায় রাখা হবে, সে বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনও এ সম্পাদকীয় লেখা পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটি তাদের জন্য শুকনা খাবারের ব্যবস্থা করলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় কম।


২০১৭ সালে মিয়ানমার সরকার যখন রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে গণহত্যা শুরু করে, আত্মরক্ষার জন্য তখন আট লাখ রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। আগে থেকে আরও চার লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবস্থান করছিল। সব মিলিয়ে ১২ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা বাংলাদেশের ওপর চেপে বসেছে। শুরু থেকে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরগুলো ঘিরে মাদক চোরাচালানের পাশাপাশি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডও চলে আসছিল।


সাম্প্রতিক সময়ে মিয়ানমার সীমান্তে সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে যায়। প্রথম আলোর খবর থেকে জানা যায়, গত সপ্তাহে কোনারপাড়ার শূন্যরেখায় রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে যে আগুন দেওয়া ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে, তার পেছনে ছিল মিয়ানমারের সশস্ত্র গ্রুপ আরাকান রোহিঙ্গা সালভেশন আর্মি (আরসা) ও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশনের (আরএসও) আধিপত্য বিস্তার। দুই সংগঠনই রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ২ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us