প্রত্যাবাসন বহু দূর, সীমান্তে নজর রাখতেই বছর পার

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২১ ডিসেম্বর ২০২২, ১৩:৫১

রোহিঙ্গা ইস্যুতে চলতি বছরের মাঝামাঝিতে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাংলাদেশের শীর্ষপর্যায়ে কর্তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অং সান সু চি-কে সরিয়ে জান্তা সরকারের সঙ্গে দেড় বছরের বেশি সময় পর হওয়া ওই বৈঠক প্রায় গতি হারিয়ে ফেলা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় আশার আলো দেখায়। কিন্তু সেই আশার আলোও ফিকে হয়ে আসে।


বিদায়ী ২০২২ সালে বহুল প্রত্যাশিত রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন না হলেও মিয়ানমারের যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টারের আন্তর্জাতিক সীমানা লঙ্ঘন, মর্টারের গোলা পড়ার মতো ঘটনা চিন্তার ভাঁজ ফেলে বাংলাদেশ সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কপালে। এরপরও প্রত্যাশা সীমান্তে শান্তি আসবে, রোহিঙ্গারা তাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যেতে পারবে— মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।


বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে না নেওয়ার বিষয়ে মিয়ানমারের আন্তরিকতার অভাব রয়েছে। তবে, বাংলাদেশের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে প্রত্যাবাসন। এ কারণে বাংলাদেশ কূটনৈতিক উপায়ে সংশ্লিষ্ট সবগুলো চ্যানেলে চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে।


মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ জটিল পরিস্থিতির কারণে গত কয়েক মাস সীমান্তে আমাদের কড়া নজরদারি রাখতে হয়েছে। স্থানীয়দের নিরাপত্তা নিয়ে আমরা বেশ উদ্বেগে ছিলাম। সীমান্ত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এবং আমাদের লোকদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়টি একটু আড়ালে চলে যায়। এরপরও আমাদের অব্যাহত উদ্যোগ এবং কূটনৈতিক প্রচেষ্টার ফলে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, জাপানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলায় তাদের সহায়তা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে— বলেন ওই কর্মকর্তা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ২ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us