যুদ্ধে মানুষ মরে, অর্থ যায়, অস্ত্র যায়। মূলত ক্ষতি হয় সাধারণ মানুষেরই। এই ক্ষতি কতটা হবে, সেটা নির্ধারিত হয় নেতাদের মর্জিতে। এই ইউক্রেন যুদ্ধের কথাই বলা যেতে পারে। ইউক্রেন যুদ্ধ হবে কি হবে না, সেটা নির্ধারণ করেছেন মূলত নেতারাই। কারণ, রুশ বাহিনী হামলা শুরু করবে কি না, রাশিয়ার দাবি ইউক্রেন মেনে নেবে কি না—সব নির্ধারিত হয়েছে রাশিয়া ও ইউক্রেনের নেতাদের মর্জিতে।
রাশিয়া ও ইউক্রেন ছাড়াও এই যুদ্ধে যে দেশটি মুখ্য ভূমিকায় সেটি যুক্তরাষ্ট্র। এই যুদ্ধ শুরুর আগে থেকে ইউক্রেনকে সামরিক সরঞ্জাম দিয়ে আসছে দেশটি। অনেক বিশ্লেষকই বলছেন, এই যুদ্ধটা ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে নয়। যুদ্ধটা আসলে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে রাশিয়ার। আরও সোজাসাপ্টা বললে, যুদ্ধটা আসলে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে।