ব্যাংকব্যবস্থা কাদের হাতে

প্রথম আলো মহিউদ্দিন আহমদ প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২২, ১৫:২১

১৯৭০ সালের দিকে এ দেশের রাজনীতিতে নকশালবাড়ী আন্দোলনের একটা ঢেউ উঠেছিল। তখন চারদিকে বইছে নির্বাচনের হাওয়া। তো একদল লোক স্লোগান দিলেন, নির্বাচন না বর্জন, বর্জন বর্জন। নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের মুক্তি নেই। একদলকে হটিয়ে আরেক দল আসে। ভিন্ন নাম, একই কাজ।


সুতরাং নির্বাচনের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। চীনের চেয়ারম্যান আমাদের চেয়ারম্যান। তিনি বলেছেন, ‘বন্দুকের নলই সব ক্ষমতার উৎস।’ সুতরাং সশস্ত্র বিপ্লব করতে হবে। চেয়ারম্যান মাও এর পর যে বাক্য বলেছিলেন, সেটি আর কেউ আওড়ায় না, ‘বন্দুক কার হাতে আছে, সেটিই গুরুত্বপূর্ণ।’


এখন অবশ্য এই স্লোগান আর কেউ দেন না। যাঁরা দিতেন, তাঁরা কেউ কেউ এখন জাতীয় সংসদ ভবন আলোকিত করে আছেন। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ধ্বংস হোক বলে গলার রগ ফুলিয়ে কণ্ঠ সপ্তমে চড়িয়ে যিনি বুলন্দ আওয়াজ তুলতেন, আজ তিনি ইতিহাসের জাবর কাটেন। তাঁর সন্তানেরা মার্কিন দেশের স্কুল-কলেজে পড়ে কিংবা করে খায়।


তিনিও অভিবাসী বা মাঝেমধ্যে বেড়াতে যান। দেশে ফিরে আক্ষেপ করে বলেন, এখানে অনেক ধুলাবালু, শ্বাস নেওয়া যায় না। দেশটা উচ্ছন্নে গেছে। তাঁদের একদা শত্রু বুর্জোয়া-পেটিবুর্জোয়ারাও তাঁদের সন্তানদের পাচার করে দিচ্ছেন বিদেশে। কেননা এ দেশের ভবিষ্যৎ অন্ধকার। সন্তানেরা বাইরে। তাঁরা রাজনীতি করেন এখানে। তাঁদের হয়ে জিন্দাবাদ দেন অন্যের সন্তানেরা। তারপরও দেশটা এখনো একটা কামধেনু। অনেক দোহন করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us