নির্বাচন কমিশন সাপের লেজে পা দিয়েছে

সমকাল প্রকাশিত: ২৬ অক্টোবর ২০২২, ১০:৫৭

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্সের (এসআইপিজি) সিনিয়র রিসার্চ ফেলো। ২০০৭-১২ সাল পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৫ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে ১৯৯৫ সালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। ২০০৯ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমফিল এবং ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনাল থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। গবেষণা ও লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত এম সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম ১৯৪৮ সালে বরিশালে।


এম সাখাওয়াত হোসেন: আশা করি পারবেন। তাঁদের পারতেই হবে। কারণ তাঁরা সাপের লেজে পা দিয়েছেন। এখন সাপ না মারলে ছোবল দেবেই। তাই নির্বাচন কমিশন যে যাত্রা শুরু করেছে, তাতে অনড় থাকতে হবে। একই সঙ্গে গাইবান্ধায় যাঁরা অনিয়মের সঙ্গে জড়িত তাঁদের শাস্তি দিতে হবে। তা না হলে ভবিষ্যতে কেউ অনিয়ম করলে অ্যাকশনে যাওয়া কঠিন হয়ে যাবে। শাস্তি দিলে সংক্ষুব্ধরা আদালতে যেতে পারেন; আদালত থেকে যে সিদ্ধান্ত আসে তা-ই চূড়ান্ত। এখন নির্বাচন কমিশন অভিযুক্তদের শাস্তি না দিলে এ কথা বলার সুযোগ সৃষ্টি হবে- গাইবান্ধা নির্বাচন বন্ধ করে নির্বাচন কমিশন লোক দেখানো কাজ করেছে।


নির্বাচন কমিশন কি প্রিসাইডিং অফিসারদের থেকে এ ধরনের লিখিত বক্তব্য চেয়েছে? কমিশন না চাইলে তাঁরা এ ধরনের উদ্যোগ নিতে পারেন না। ইসি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, কমিটি সরেজমিন কাজ করছে। প্রিসাইডিং অফিসাররা আগ বাড়িয়ে অনিয়ম হয়নি মর্মে লিখিত বক্তব্য দিতে গেলেন কেন? নির্বাচন কমিশনে দেওয়ার আগে ওই কপি তাঁরা অন্য জায়গায় দিয়েছিলেন।


বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক প্রভাব থাকলেও থাকতে পারে। যেখানে নির্বাচন কমিশন তাঁদের কাছে এ ধরনের লিখিত বক্তব্য চায়নি, সেখানে প্রভাবিত না হলে তাঁরা কেন বলতে যাবেন- তাঁদের কেন্দ্রে কোনো অনিয়ম হয়নি! নির্বাচন কমিশন তো সিসি ক্যামেরায় অনিয়মের প্রমাণ দেখেই নির্বাচন স্থগিত করেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

উপজেলা নির্বাচনের তফসিল হতে পারে কাল

প্রথম আলো | নির্বাচন কমিশন কার্যালয়
১ মাস আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us