ভুল খাবার নির্বাচন করলে দেহের বাড়তি ওজন নাও কমতে পারে।
স্বাস্থ্যকর, দীর্ঘমেয়াদী, টেকসই উপায়ে ওজন কমানোর চেষ্টা করা কখনও কখনও হতাশাজনক প্রক্রিয়া হতে পারে। কারণ প্রত্যেকেরই নিজস্ব চাহিদা রয়েছে। ইচ্ছাশক্তি ছাড়া যেমন লক্ষ্যে পৌঁছানোর জাদুকরি কোনো উপায় নেই তেমনি দেহ ঠিক কি চায় এবং কতটা পরিবর্তন আনা উচিত তার ভিত্তিতে ওজন কমানোর সফলতা অনেকটাই নির্ভর করে।
অনেকসময় এসব পরিবর্তনও ওজম কমানোতে আশানূরূপ ফল দেয় না।
অতিরিক্ত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
খাবার কেবল পছন্দসই নয় বরং পুষ্টিকরও হওয়া উচিত। পুষ্টিবিদেরা খাবারের ক্যালরির পরিমাণ পরিমাপ করে খাওয়ার পরামর্শ দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ‘দ্যা স্পোর্টস নিউট্রিশন প্লে বুক’য়ের লেখক এবং ইটদিস নটদ্যাট ডটকম’য়ের ‘এক্সপার্ট মেডিকেল বোর্ড’য়ের সদস্য পুষ্টিবিদ এমি গডসন বলেন, “বাদাম, বাদামের মাখন, হামাস, অ্যাভোকাডো ইত্যাদি পুষ্টিসমৃদ্ধ এবং এগুলোতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি ও ক্যালরি যা কার্বোহাইড্রেইট বা প্রোটিনের চেয়ে বেশি।”