‘কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল, সে মরে নাই’

ঢাকা পোষ্ট প্রভাষ আমিন প্রকাশিত: ১২ আগস্ট ২০২২, ১১:৩৪

জ্বালানি তেলের দাম ৪২ থেকে ৫১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার। তারপর থেকে সরকারের মন্ত্রী এবং সরকারি দলের নেতারা জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর পক্ষে এমন সব অকাট্য যুক্তি তুলে ধরছেন, এই কয়দিনে আমি প্রায় বিশ্বাস করে ফেলেছি, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো ছাড়া সরকারের আর কিছু করার ছিল না। আসলেই কি তাই?


দাম বাড়ানোর মূলত তিনটি যুক্তি তুলে ধরছে সরকার—আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের বাড়তি দাম, বিপিসির লোকসান, ভারতের পাচার রোধ। যদিও অনেকে বলছেন, শুল্ক কমিয়ে জ্বালানি তেলের দাম না বাড়িয়েও বিপিসির লোকসান কমানো যেত।



আবার কেউ কেউ বলছেন, ৮ মাসে বিপিসির ৮ হাজার কোটি টাকা লোকসানের হিসাব যেমন সত্য, আবার আগের ৭ বছরে ৪৩ হাজার কোটি টাকা লাভের হিসাবও মিথ্যা নয়।


সরকার চাইলে আগের লাভ থেকে কিছু ভর্তুকি দিয়ে হলেও দাম কিছুটা কম বাড়াতে পারতো। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে অর্থনীতির ওপর যে প্রবল চাপ তৈরি হয়েছে, তা থেকে বাঁচতে সরকার কোনো বিকল্প পথে না হেঁটে সরাসরি ভর্তুকি শূন্য করার দিকে গেছে।


জ্বালানি তেল এমন এক কৌশলগত পণ্য, যার দাম বাড়লে প্রায় সবকিছুর দাম বেড়ে যায়। দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনযাত্রায় এর প্রভাব পড়ে। যেমন জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে রিকশা ভাড়াও বাড়ে, কারণ রিকশাওয়ালাকেও বাজার থেকে পণ্য কিনতে হয়। আর এটা তো সবাই জানেন, জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে পরিবহন ব্যয় বাড়ে, তাই সব পণ্যের দামই বাড়ে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us