বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিক নিয়মে ত্বক কুঁচকে যায়। তাই আগে থেকে ঠিকমতো ত্বকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। বয়স বাড়লেই নয়, এখন ৩০ পেরোতে না পেরোতেই মুখে দেখা দিচ্ছে বলিরেখা। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, বাজারচলতি প্রসাধনীর অত্যধিক ব্যবহার, সঠিকভাবে ত্বকের পরিচর্যা না করা এই কারণগুলোর জন্য কম বয়সে মেছতা, দাগছোপ, বলিরেখা দেখা দিচ্ছে। নিয়মিত স্ক্রাবিং, সানস্ক্রিন, ক্লিনজার, ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারে বলিরেখা কিছুটা হলে প্রতিরোধ করা যায়। ত্বক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাদ্যাভ্যাসে যদি কিছুটা পরিবর্তন আনা যায়, সেক্ষেত্রে বলিরেখার সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। বলিরেখা প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন কী খাবেন, জেনে নেওয়া যাক-
পালংশাক
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ পালংশাক ত্বকের যতে্ন অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ত্বকের প্রতিটি কোষে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে এই শাক। সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে ত্বক আগলে রাখে পালংশাক। প্রতিদিনের পাতে এই শাক রাখলে বলিরেখাসহ ত্বকের আরও অনেক সমস্যা থেকে মিলবে চটদজলদি মুক্তি।
অ্যাভোকাডো
ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে সমৃদ্ধ অ্যাভোকাডো বলিরেখা পড়তে দেয় না। ত্বকের পরিচর্যায় অত্যন্ত উপকারী একটি ফল এটি। অ্যাভোকাডো ত্বকের কোষ মেরামত করে। ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে এই ফল। সূর্যের ক্ষতিকর ইউভি রশ্মি থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখতে অ্যাভোকাডোর জুড়ি মেলা ভার।