বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও অংশের উদ্বোধন ডিসেম্বরে

যুগান্তর প্রকাশিত: ২২ জুলাই ২০২২, ১১:১৯

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের (উড়াল সড়ক) শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার অংশ ডিসেম্বরে খুলে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ)। বিবিএ-এর প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানা গেছে।


বিমানবন্দর থেকে তেজগাঁও অংশ সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, এক্সপ্রেসওয়ের পিলারগুলো তৈরির কাজ শেষ। প্রকল্পের অন্যান্য কাজও দ্রুতগতিতে চলছে। বলা চলে-বিমানবন্দর থেকে কুড়িল পর্যন্ত অংশের সিংহভাগ কাজই শেষ। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে পুরো উড়াল সড়কের কাজ শেষ হওয়ার লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। তিনটি ধাপে এ প্রকল্পের কাজ চলছে। প্রথম ধাপ বিমানবন্দর থেকে বনানী স্টেশন পর্যন্ত ৭ দশমিক ৪৫ কিলোমিটার। দ্বিতীয় ধাপ বনানী থেকে মগবাজার পর্যন্ত ৫ দশমিক ৮৫ কিলোমিটার। আর তৃতীয় ধাপ হচ্ছে মগবাজার থেকে চিটাগাং রোডের কুতুবখালী পর্যন্ত ৬ দশমিক ৪৩ কিলোমিটার অংশ। এ উড়ালসড়কে যানবাহন চলবে উচ্চগতিতে, সেজন্য এখানে তিন চাকার বাহন চলতে দেওয়া হবে না।


আরও জানা যায়, বিমানবন্দর থেকে বনানী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ ও যাত্রাবাড়ী হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত এ উড়ালসড়কের দৈর্ঘ্য হবে ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। মূল উড়াল সড়কে ওঠানামার জন্য ২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ৩১টি র‌্যাম্প থাকবে। র‌্যাম্পসহ এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মোট দৈর্ঘ্য দাঁড়াচ্ছে ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। শহরের উত্তর-দক্ষিণ সংযোগকারী এ উড়ালসড়কের প্রকল্পটি সরকার হাতে নিয়েছিল ২০১১ সালে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। ২১ বছর টোল আদায় করবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। এ প্রকল্পের ২১০ একর জমির মধ্যে রেলের জমি ১২৮ একর, সড়ক ও জনপথ বিভাগের ২৭ একর। সাধারণ মানুষের ২৮ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। বাকি জমি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us