ঈদে সুস্বাস্থ্যের জন্য চাই পরিমিত আহার

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৯ জুলাই ২০২২, ১১:৫৯

পশু কুরবানির মাধ্যমেই মুসলমানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়। এ সময়ে প্রায় সব বাড়িতেই মাংসের আধিক্য দেখা যায়। এ কারণে বছরের অন্যান্য দিনের তুলনায় কুরবানির ঈদে মাংস খাওয়া হয় বেশি এবং তা হয় সময় ও হিসাব ছাড়া। অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত মাংস খাওয়ার ফলে দেখা যায় শারীরিক অসুস্থতা। যেমন-বদহজম, পেট ফাঁপা, ডায়রিয়া, আমাশয়, পেটে ব্যথা, বমি ইত্যাদি। পেট ফাঁপার ফলে অনেক সময় মাথা ব্যথা ও অবসাদ দেখা দেয়।



যদিও গরু-খাসির মাংসের মধ্যে থাকে সব এমাইনো এসিড, লৌহ, ফসফরাস, ভিটামিন বি১ ও ভিটামিন বি২। এতসব পুষ্টি উপাদান থাকার পরও মাংস বেশি খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে হজমের ব্যাঘাত ঘটে।


দেখা যায় ঈদের দিনে সবজি একেবারেই খাওয়া হয় না। এই কারণে টকদই, লেবু, শসা, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ দিয়ে সালাদ করে খেলে ভালো হয়। আবার বিভিন্ন ধরনের সবজি হালকা তেল মসলা দিয়ে রান্না করে অথবা চাইনিজ ভেজিটেবল করে খাওয়া যেতে পারে। সবজির মধ্যে কাঁচা পেঁপে থাকলে খুবই ভালো হয়। এতে মাংসের প্রোটিনের পাশাপাশি ভিটামিন ও খনিজ লবণের ঘাটতি হয় না। তেমনি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকেও বাঁচা সম্ভব। বাড়িতে যারা বয়স্ক লোক আছেন তারা শক্ত মাংস খেতে না পারলে তাদের সুসিদ্ধ মাংস, শামিকাবাব, কিমা রান্না, কলিজা ও মগজ ভুনা করে দিতে পারেন। এতে তারা ঈদের আনন্দ ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us