পদ্মা সেতুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের ভবিষ্যতের ইতিহাস খুঁজে পাচ্ছি

কালের কণ্ঠ জয়ন্ত ঘোষাল প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২২, ১১:৫৩

‘আহা! কি দেখিলাম! জন্ম জন্মান্তরে ভুলিব না। ’ সেই সুদর্শন জলরাশি দেখে বঙ্কিমচন্দ্রের ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাসের নবকুমার এ কথা বলেছিল। আর ২০২২ সালের ২৫ জুন এই বিশ্বকে তাক লাগানোর দিনে ঢাকার পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে আমার মুখ থেকেও এই বাক্যটা বেরিয়ে এলো স্বতঃস্ফূর্তভাবে। সুদীর্ঘ অপেক্ষার শেষ।


মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই ঐতিহাসিক ক্ষণের সাক্ষী থাকতে ভারতীয় সাংবাদিকদলের প্রতিনিধি হয়ে ঢাকায় এসেছি। দেখছি দেশজুড়ে এক সাংঘাতিক উন্মাদনা।


সবুজ জ্যাকেট পরে, লাল আর সাদার বিশেষ জামদানি শাড়িতে প্রধানমন্ত্রী এলেন। রঙিন আলো ছড়িয়ে গেল পদ্মার আকাশে। শুধু দেখছি আর দেখছি। আমাজনের মতো খরস্রোতা পদ্মার ওপর সাংঘাতিক শাসন। প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘আমি পারি। আমরা পারি। ’ এ ছিল তাঁর আত্মবিশ্বাস আর ভবিষ্যতের অঙ্গীকার।


অর্থনীতির চাকা ঘুরে গেল। সারা বিশ্ব থেকে এলো অভিনন্দন। পদ্মা সেতু দিয়ে রেলও চলবে। সে কথাও আমরা জানতে পারলাম।


এই অভাবনীয় দৃশ্য যখন আমি দেখছি, ঠিক তখন এই দেশের নানা জেলায়, নানা প্রান্তে উৎসাহী মানুষ কেক কাটছে, মিছিল করছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বক্তৃতা শোনা যাচ্ছে দেশের নানা প্রান্তে। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর এ রকম উন্মাদনা বাংলাদেশে নাকি নজিরবিহীন। এ কথা বলছেন সেখানকার প্রবীণ মানুষরা।


বাংলাদেশের পাঠককুল—তাঁরা এরই মধ্যে একনজরে জেনে নিয়েছেন, কেন বিশ্ব ইতিহাসে পদ্মা সেতু মাইলফলক। মূল সেতুর দৈর্ঘ্য, সেতুর উচ্চতা ইত্যাদি সব তথ্য এরই মধ্যে প্রকাশিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us