সম্প্রতি অনুমোদনহীন ক্লিনিক, হাসপাতাল এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয়েছে। তিন দিনের অভিযানেই অল্প কয়েকটি জেলায় এমন অবৈধ প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেছে এক হাজারের মতো। এখন আমরা জানতে পারছি, সারাদেশে বৈধ বেসরকারি ক্লিনিকের সংখ্যা ৫ হাজার ৫৫টি। আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার আছে ৬ হাজারের মতো। ১২ হাজার লাইসেন্সপ্রাপ্ত ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিপরীতে অবৈধের সংখ্যা ১২ হাজারেরও বেশি বলে ধারণা করা হয়।
সাভারে বৈধ ক্লিনিকের চেয়ে অবৈধ ক্লিনিক প্রায় তিন গুণ। ময়মনসিংহেও একই অবস্থা। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের চিত্র সবখানেই প্রায় একই রকম বলে জানা গেছে।
ক্লিনিক ব্যবসা তো গোপনে করা যায় না, তাহলে এসব প্রতিষ্ঠান কীভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারল এবং এতদিন চালিয়ে যেতে পারল তাদের কর্মকাণ্ড? এর চাইতেও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে, কেন মানুষকে স্বাস্থ্যসেবার জন্য ক্রমাগত আরও বেশি করে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে যেতে হচ্ছে?