বেসরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার একটি নীতিমালা রয়েছে। এই নীতিমালা অনুযায়ী মেট্রোপলিটন এলাকায় বেসরকারি মেডিকেল হতে হলে কলেজ ও হাসপাতালের জন্য দুই একর জমি থাকতে হবে।
কার্যক্রম পরিচালনায় প্রতি ৫০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে থাকতে হবে ১ লাখ ৮০ হাজার বর্গফুট ফ্লোরস্পেস। এটাই যখন নিয়ম, তখন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের এক পরিদর্শনে দেখা গেছে, শ্যামলীতে ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের নিজস্ব কোনো জমি নেই।
মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে ভাড়া বাড়িতে। শুধু এই কলেজই নয়, অধিকাংশ বেসরকারি মেডিকেল কলেজ এ ধরনের অনিয়মের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। বলা বাহুল্য, এটা এক ধরনের স্বেচ্ছাচারিতা। অথচ এই স্বেচ্ছাচারিতা নিয়ন্ত্রণের কোনো উদ্যোগ নেই।