ঈদের আগে ও পরে বাজারে সয়াবিন তেলের আকালের মধ্যে এক লাফে লিটারে দাম ৪০ টাকা বাড়ানোর সপ্তাহ খানেক পরও সরবরাহ লাইনে ‘অস্থিরতা’ রয়ে গেছে; যদিও কিছু বাজারে চাইলেই এখন মিলছে ভোজ্য তেল।
আর দেশজুড়ে হাজার হাজার লিটার আগের মজুদ করা তেল আটকের হিড়িকের মধ্যে নতুন দর সাধারণের ‘নাগালের বাইরে’ যাওয়ায় ভোক্তা চাহিদা কিছুটা কমায় সতর্ক খুচরা বিক্রেতারা। আগের মত সয়াবিন ও পাম তেল সংগ্রহের বদলে তাদের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কৌশল নিতে দেখা গেছে রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে।
এদিকে চাহিদায় ভাটা পড়ায় পাইকারি ও খুচরায় খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দামেও পতন ঘটছে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমতে থাকায় মিল পর্যায়েও কমেছে পাম তেলের দাম।
শুক্রবার রাজধানীর একাধিক পাইকারি ও খুচরা বাজার ঘুরে তেল থাকা-না থাকা, চাহিদা কমে যাওয়া এবং দামের ওঠানামার ভিন্ন চিত্র পাওয়া গেছে; যাতে ভোজ্য তেলের বাজারের ‘অস্থিরতা কাটেনি’ বলেই মনে করছেন পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা।