পুরস্কার কতটা জরুরী?

bdnews24.com আনিসুর রহমান প্রকাশিত: ১২ মে ২০২২, ১৬:৩৫

দিন কয়েক আগে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে কলকাতার বাংলা আকাদেমি পুরস্কৃত করেছে। তা নিয়ে পক্ষে–বিপক্ষে বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিতর্ক দোষের কিছু না। দায়িত্বে বসে প্রতিষ্ঠানের কর্তা বা রাজনীতি প্রশাসন আর ক্ষমতায় বসে মন্ত্রী আমলাদের পুরস্কার গ্রহণ কোনও দেশের মানুষই খুব একটা ভালো চোখে দেখেন না।


মন্ত্রী–আমলাদের পুরস্কার গ্রহণের ঘটনা এখানেও ঘটে; সচিব, মুখ্যসচিব, মন্ত্রী এরকম কারো কারো পুরস্কার গ্রহণের ঘটনা পুরোনো নয় আমাদের দেশে। পার্থক্য হলো ভারতের মতো অন্যান্য দেশে এই নিয়ে বিতর্ক হয়, কেউ কেউ প্রতিবাদে পুরস্কার ফিরিয়ে দেন। এমনকি এরকম অবস্থায় পুরস্কার পরবর্তী সৃষ্ট বিতর্ক আর সমালোচনার তীর সইতে না পেরে আত্মহত্যা করার মতো ঘটনাও ঘটেছে কোনো কোনো দেশে। আমাদের দেশে এরকম ঘটনা নিয়ে এমনটা হবার নয়। আমাদের পুরস্কার আকাঙ্ক্ষী লেখক, আমলাদের লজ্জা আর আত্মমর্যাদার দৌড় অতদূর পর্যন্ত নয়।


আমি এবার অন্য একটি ঘটনা নিয়ে কথা বলতে চাই। মার্চ মাসের ৩১ তারিখে চট্টগ্রাম একাডেমি, ‘সাহিত্যচর্চা: প্রান্ত থেকে কেন্দ্রে‘ শীর্ষক লেখালেখি বিষয়ে একটি মতবিনিময় সভার আয়োজন করেছিল।


এই আয়োজনে একশজনের কাছাকাছি মানুষ যোগ দিয়েছিলেন। এদের প্রায় সকলেই বিবিধ বিষয় ও পরিমণ্ডলে লেখালেখি করেন। এরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। এদের কেউ কেউ জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃতি লাভ করেছেন, জিতেছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার। আলোচনায় অংশ নেন– সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব শিক্ষাবিদ অধ্যাপক রীতা দত্ত, ড. উদিতি দাশ সোমা, রাশেদ রউফ, নজরুল জাহান প্রমুখ । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক সুজন বড়ুয়া। সঞ্চালনায় ছিলেন আবৃত্তিশিল্পী আয়েশা হক শিমু। এই আয়োজনে অন্যান্যদের মতো আমিও কথা বলার সুযোগ পেয়েছিলাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us