নাক ভেঙে কি বাঁধ ভাঙার প্রতিশোধ নেওয়া যায়

প্রথম আলো গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ১৫ এপ্রিল ২০২২, ১৪:১৬

একাত্তরে রথীন্দ্রনাথের গলায়, ‘পরানের বন্ধুরে... আমার খেতের সোনার ধান খাইলো ইন্দুরে’ শুনলে মনে হতো দেশ স্বাধীন হলে মেহনতের ধান চাষির গোলায় উঠবে। আজও মেহনতের ধান নিয়ে সংশয় কাটে না। গত তিন মাসে প্রায় ১২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭০০রও বেশি বাঁধের কাজ শেষ করার কথা ছিল। উঠেছে নানা অনিয়ম–দুর্নীতির অভিযোগ।


আগাগোড়ায় আশঙ্কা ছিল। ৩ এপ্রিল রাতে তাহিরপুরের সংবাদকর্মী উপজেলা চেয়ারম্যানের বরাত দিয়ে জানিয়েছিলেন ‘বুক কাঁপছে। যদি পানি আরও বাড়ে, তাহলে সর্বনাশ হবে।’ দুই দিন পর থেকেই একের পর এক বাঁধ দিয়ে পানি ঢুকতে থাকে, আর ছটফট করতে থাকে অভাবে ধুঁকতে থাকা কৃষককুল। দুই দিন পর শাল্লা হুরামন্দির হাওরের ৫৫ নম্বর পিআইসির বাঁধে ফাটল দেখা দিলে আশপাশের চার গ্রামের মানুষ মেরামতের কাজে লেগে যান। ধান বাঁচাতে ব্যাকুল বিক্ষুব্ধ মানুষ কথিত প্রকল্পের সদস্যসচিবকে এ সময় নাগালের মধ্যে পেয়ে যান। মেরে তাঁর নাক ফাটিয়ে দেন। মানুষ জানে, পেয়াদা ঠেঙিয়ে কোনো লাভ নেই। কিন্তু সব হারানোর আশঙ্কায় থাকা মানুষের মাথা ঠিক রাখা কঠিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us