রোজাদারের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার

ভয়েস অব আমেরিকা (আমেরিকা) প্রকাশিত: ০৯ এপ্রিল ২০২২, ০৫:৪৬

শুরু হয়েছে রমজান মাস। মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য পবিত্র এ মাস। রমজান সিয়াম সাধনার মাস। এবার বাংলাদেশে রমজান মাস শুরু হয়েছে কাঠফাটা গরমে। সে জন্যে সেহরি থেকে ইফতার পর্যন্ত প্রায় ১৪ ঘন্টা সুস্থ্ থেকে রোজা পালন ও ইবাদত করতে পারা একটা চ্যালেঞ্জ । একে তো গরম, তার ওপর রোজা রেখে দিন শেষে অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা পেতে সাহরি ও ইফতারের খাবারটা হওয়া উচিত সমৃদ্ধ ও ভারসাম্যপূর্ণ।


ইফতারে কী খাবেন


রোজা রাখার পর ইফতার প্রথম খাবার। তাই সেটা স্বাস্থ্যকর হওয়া প্রয়োজন। সাধারণত আমরা ইফতারে মুখরোচক, ভাজাপোড়া খাবার খেয়ে থাকি। এগুলোতে প্রচুর তেলের ব্যবহার হয়, যা শরীরে ট্রান্সফ্যাট তৈরি করে। যারা বিভিন্ন ধরণের স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে আছেন, তাদের ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও এসব খাবারে প্রচুর লবণ রয়েছে, যা শরীরকে পানিশূণ্য করে। অ্যাসিডিটি বাড়ায়, অস্বস্তি তৈরি করে। তাই, এধরণের খাবার এড়িয়ে চলাই ভালো। এজন্য বাড়িতে তৈরি স্বাস্থ্যকর খাবারের ওপর জোর দিতে হবে। যেমন চিকেন ফ্রাইয়ের বদলে বাসায় তৈরি গ্রিল চিকেন খাওয়া যেতে পারে। খাবারে কিছুটা শর্করা যোগ করতে হবে। সেটা হতে পারে চিড়ে, মুড়ি বা লাল আটার তৈরি একটা পাতলা রুটি, এমনকি সামান্য ভাতও হতে পারে। 


রাতের খাবার


রাতের খাবার অবশ্যই খেতে হবে। রাতের খাবারে দুধ মুড়ি, দুধ ভাত, অথবা দুধের সাথে ওটস বা সিরিয়াল খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া ইফতারে বেশি ভারী খাবার না খেয়ে এ সময়টাতে পাতলা খিচুড়ি, রুটি-সবজি, ভাত, মাছ-মাংস, খাওয়া যেতে পারে। তারাবীহ নামাজের পর ডিনার করা ভালো।


সেহরিতে কী খাবেন


সাধারণ সময়ে দুপুরে আমরা যে খাবারটি খাই রোজাদাররা তা সেহরিতে খাবেন। ভাত, সবজি, মাছ বা মুরগী এধরণের সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে, যেগুলো অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে। কোন ধরণের বেকারি আইটেম, মিষ্টান্ন, ভাজা-পোড়া খাবার, রিচ ফুড, পোলাও, বিরিয়ানি সেহরিতে খাওয়া উচিত নয়। চা-কফি না খাওয়াই ভালো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us