ডায়রিয়ার চাপ, না চাপের ডায়রিয়া?

প্রথম আলো গওহার নঈম ওয়ারা প্রকাশিত: ২৮ মার্চ ২০২২, ১৭:০৮

‘সময়ের’ এক মাস আগেই এবার মহাখালীর কলেরা হাসপাতালে (আইসিডিডিআরবি) শামিয়ানা টানিয়ে চিকিৎসা শুরু হয়েছে। ২২ মার্চের হিসাব নিয়ে প্রথম আলো জানিয়েছিল প্রতি ঘণ্টায় ৫০ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে। ২৩ মার্চ ইংরেজি ডেইলি স্টার খবরের হালনাগাদ করে বলেছে, ঘণ্টায় ৫৩ জন। আইসিডিডিআরবি বলছে, প্রতিষ্ঠানের ৬০ বছরের ইতিহাসে এত রোগীর চাপ তারা দেখেনি। ঢাকা মহানগর ও এর আশপাশের এলাকায় রোগী এখানে আসে। রোগীর চাপ ক্রমাগত বাড়তে থাকায় দ্বিতীয় শামিয়ানা ফেলতে হয়েছে। হয়তো রোগী আরও বাড়বে। অতিরিক্ত অস্থায়ী তাঁবু বা শামিয়ানা সাধারণত শেষ বা মধ্য এপ্রিলের চাহিদা হয়ে থাকে। এবার আগেভাগেই সেটা শুরু করতে হয়েছে। স্মরণকালের মধ্যে ২০১৮-তে বেশ বেড়েছিল ডায়রিয়া রোগী। তখন প্রতিদিন গড়ে এক হাজারের মতো রোগী আসত চিকিৎসা নিতে। সেবার এক দিনে সর্বোচ্চ এসেছিল ১ হাজার ৪৭ জন। কিন্তু এই প্রথম ১ হাজার ২০০ জন ছাড়িয়ে গেছে।


সব মিলিয়ে ১৬ থেকে ২২ মার্চ পর্যন্ত এক সপ্তাহে ৮ হাজার ১৫২ জন রোগী এ হাসপাতালে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নেয়। রাজধানীর সব জায়গা থেকেই রোগী এলেও যাত্রাবাড়ী, মোহাম্মদপুর, দক্ষিণখান থেকে ডায়রিয়া আক্রান্ত মানুষ বেশি আসছে। প্রতিষ্ঠানটি নিজস্ব হাসপাতালে বছরে এক লাখের বেশি ডায়রিয়া রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা দেয়। নারায়ণগঞ্জ সদর হাসপাতালে রোগী আসছে নগরীর পাইকপাড়া, জলারপাড়, বাবুরাইল, নিতাইগঞ্জ, নয়াবাজারসহ আশপাশের কয়েকটি এলাকা থেকে। নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন গড়ে চিকিৎসার জন্য আসছে শতাধিক রোগী। গত এক সপ্তাহে প্রায় এক হাজার রোগী ডায়রিয়া ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিয়েছে। ডায়রিয়া ওয়ার্ডে মাত্র ৯টি শয্যা থাকায় হাসপাতালে করিডরে দেওয়া হচ্ছে চিকিৎসা। অধিক সংখ্যক রোগী আসায় হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us