আসুন, ইউক্রেন যুদ্ধের মূল (খল)নায়কের সঙ্গে পরিচিত হই

প্রথম আলো আলতাফ পারভেজ প্রকাশিত: ২০ মার্চ ২০২২, ০৭:৩৩

সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে পড়ার পর রুশরা দেশের বাইরে এ পর্যন্ত অনেক সামরিক অভিযান চালিয়েছে। জর্জিয়া (২০০৮), ক্রিমিয়া (২০১৪), বেলারুশ (২০২০), কাজাখস্তানের (২০২২) পর ইউক্রেনের (২০২২) জমিনে নেমেছে তাদের জওয়ানেরা। কোথাও দেশ দখল, কোথাও কোনো দেশের অংশবিশেষ দখল, কোথাও নিজের পছন্দের একনায়ককে জনরোষ থেকে রক্ষা, কোথাও ‘স্বাধীনতা’কে মদদ দিতে এসব অভিযান চালানো হয়েছে।


নিজদের সীমানার চারদিকে রাশিয়ার ধারাবাহিক এসব সামরিক হস্তক্ষেপের জন্য পশ্চিমের প্রচারমাধ্যম বর্তমানে এককভাবে পুতিনকে একজন যুদ্ধবাজ উত্তেজক শাসক হিসেবে তুলে ধরছে। তাঁকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ও বলতে চাইছে তারা। কিন্তু বাস্তবে রাশিয়ার দিক থেকে এসব অভিযান কোনো একক ব্যক্তির সামরিক রোমাঞ্চ নয়। প্রতিটি অভিযানের পেছনে আছে রুশদের ভবিষ্যৎ ভৌগোলিক পরিকল্পনার ব্যাপক সমন্বিত ভাবনাচিন্তা। রাশিয়ার চলমান সমরদর্শনকে বুঝতে আমাদের পুতিনের দিক থেকে মনোযোগ ফিরিয়ে তাকাতে হবে আলেকসান্দর দাগিনের দিকে, পুতিনের অন্যতম উপদেষ্টা যিনি।


কে এই আলেকসান্দর দাগিন


৬০ বছর বয়সী দাগিনকে বলা যায় চলতি রাশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক তাত্ত্বিকদের শিরোমণি। সমালোচকেরা তাঁকে উগ্র জাতীয়বাদী বলেন বটে, কিন্তু রুশ শাসকশ্রেণির ওপর তাঁর ব্যাপক প্রভাবকে অস্বীকার করেন না।


দাগিন অত্যন্ত মেধাবী পুরুষ। বহু ভাষায় অনর্গল বলেন। একসময় মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যাপনা করেছেন। দাগিনের নিজস্ব ওয়েবসাইটটি (দ্য ফোর্থ পলিটিক্যাল থিওরি) কয়েক ডজন ভাষায় তাঁর চিন্তাকে ছড়িয়ে চলেছে। ওই ওয়েবসাইটে স্পষ্টভাবে দাগিন নিজের সম্পর্কে লিখে রেখেছেন, ‘যিনি বাম ও ডানের সীমানায় আটকে নেই—তবে অবশ্যই মধ্যপন্থীদের বিরুদ্ধে’! ‘মধ্যপন্থী’ বলতে দাগিন উদারনৈতিক গণতন্ত্রীদের বোঝান। দাগিনের স্বঘোষিত ‘প্রতিপক্ষ’ উদারনৈতিক-গণতান্ত্রিক আদর্শ আর এই আদর্শের বড় কেন্দ্র হিসেবে রয়েছে আমেরিকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us