২১ তারিখ যখন ইউক্রেনের রুশপন্থী কিছুটা বিচ্ছিন্নতাবাদী দুটো এলাকা লুহানস্ক ও ডোনেৎস্ককে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন দুটো আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, তখন ধরেই নেওয়া হয় যে রাশিয়া যেকোনো মুহূর্তে যুদ্ধে যাচ্ছে। ইউক্রেন সীমান্তে পুতিন অনেকদিন থেকেই সৈন্য সমাবেশ করেছেন। তাই এ ধরনের একটা আগ্রাসনবাদী যুদ্ধে পুতিন জড়িয়ে পড়তে পারেন- তা গোটা পৃথিবীই চিন্তা করছিল।
পুতিনের আপাত লক্ষ্য দেখে মনে হচ্ছে, তার আগ্রাসনের উদ্দেশ্য ডোনেৎস্ক’র ব্ল্যাক সী’র পোর্ট। দুই, তার মাথার ভেতর কাজ করছে হিটলারের একটা ধারণা। হিটলার যেমন ইউরোপ বা রাশিয়ার যে সকল এলাকায় জার্মান ভাষাভাষীরা আছে সে এলাকাগুলো জার্মানের ভেতর অন্তর্ভুক্ত করতেই আগ্রাসন চালিয়েছিলেন। তিনিও তেমনিভাবে এগিয়ে যাবেন। কিন্তু পুতিন আর যাই হোক হিটলার নন।