সরকারি উদ্যোগে ভালো মাধ্যমিক বিদ্যালয় গড়ে উঠছে না

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৮:৪৭

সেন্ট গ্রেগরিজ, ভিকারুননিসা, হলিক্রস, মতিঝিল বয়েজ কিংবা আজিমপুর গার্লস—রাজধানীতে অবস্থিত স্বনামধন্য এমন স্কুলের সিংহভাগই গড়ে উঠেছিল পাকিস্তান কিংবা ব্রিটিশ শাসনামলে। একইভাবে চট্টগ্রামের খাস্তগীর, কলেজিয়েট, ইস্পাহানি কিংবা মুসলিম হাইয়ের মতো নামকরা স্কুলগুলোও প্রতিষ্ঠা পায় বাংলাদেশ অধ্যায়ের আগে। জেলা পর্যায়ের মাধ্যমিক শিক্ষায়ও এখনো নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে স্বাধীনতার আগে গড়ে ওঠা জিলা স্কুলগুলো।


শিক্ষাবিদরা বলছেন, স্বাধীনতার পর শিক্ষা ব্যবস্থায় ব্যাপক প্রসার হয়েছে ঠিকই, কিন্তু সেটি পরিকল্পিত উপায়ে ঘটেনি। বিশেষ করে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষায় এ সংকট প্রকট। গত পাঁচ দশকে দেশে কয়েক হাজার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, যার প্রায় সবই বেসরকারি। বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হওয়ায় এসব প্রতিষ্ঠানে সরকারি তদারকি ও নজরদারির বেশ অভাব। অনেক প্রতিষ্ঠানই অর্থাভাবে শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারছে না। নাজুক অবস্থানে থাকছে অবকাঠামো। কোনো ধরনের প্রশিক্ষণ ছাড়াই উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শিক্ষক শ্রেণীকক্ষে পাঠদান করছেন। এছাড়া শিক্ষার ব্যয় বেশি হওয়ায় স্বল্প আয়ের পরিবারের অনেক শিক্ষার্থীই মাধ্যমিকে এসে ঝরে পড়ছে। গত কয়েক বছরে কিছুসংখ্যক প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করা হলেও মোটাদাগে দেশে সরকারি উদ্যোগে ভালোমানের মাধ্যমিক বিদ্যালয় গড়ে ওঠেনি। তাই স্বাধীনতার পাঁচ দশক পরও মাধ্যমিক শিক্ষার ভিত এখনো অনেকটাই দুর্বল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us