কাজাখস্তান থেকে কী চান পুতিন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৯ জানুয়ারি ২০২২, ১৬:২১

কাজাখস্তানে চলমান বিক্ষোভ পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীকে সহযোগিতা করতে সেখানে এখন অবস্থান করছে রুশ নেতৃত্বাধীন আড়াই হাজার সেনা। কালেকটিভ সিকিউরিটি ট্রিটি অর্গানাইজেশন (সিএসটিও) জোটের সেনা তারা। ১৯৯৯ সালে সিএসটিও প্রতিরক্ষা চুক্তি করা হলেও এত দিন এর আওতায় যৌথ সেনা মোতায়েনের ঘটনা দেখা যায়নি। তবে এখন এ সামরিক জোট নিজেদের একটি সদস্যদেশের (কাজাখস্তান) অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা মোকাবিলার জন্য সেনা পাঠিয়েছে। এ জোটের নেতৃত্ব দিচ্ছে রাশিয়া। কী উদ্দেশ্যে দেশটি কাজাখস্তানে সেনা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিল, বিনিময়ে তারা কী আশা করছে, তা নিয়ে একটি বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে দ্য গার্ডিয়ান।


প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনা মোতায়েনের এ ঘটনায় অনেকে ১৯৬৮ সালে প্রাগে এবং ১৯৫৬ সালে হাঙ্গেরিয়ান বিপ্লব ধূলিসাৎ করতে সোভিয়েত অভিযানের ‘ভয়ংকর পুনরাবৃত্তির’ আভাস পাচ্ছেন।


জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে চলমান বিক্ষোভ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সম্প্রতি কাজাখস্তানের প্রেসিডেন্ট কাসিম জোমার্ট তোকায়েভ রুশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা চান। ইতিমধ্যে রাশিয়ার নেতৃত্বাধীন প্রায় আড়াই হাজার সেনা কাজাখস্তানে পৌঁছেছে। গতকাল বিক্ষোভকারীদের কাছ থেকে আলমাতি বিমানবন্দরের পুনর্দখল নিতে কাজাখ সেনাদের সহযোগিতাও করেছে তারা। রুশ কর্তৃপক্ষ বলছে, সাবেক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রভুক্ত পাঁচ দেশ ও রাশিয়ার মধ্যকার সামরিক জোটের (সিএসটিও) আওতায় সাময়িকভাবে সেনা মোতায়েন করেছে তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us