গ্রে হাউন্ড কুকুরের মতোই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার ঐতিহ্যের আরেক অবিচ্ছেদ্য অংশ হাসলি বা আঁচিল মোরগ। মোগল শাসনামল থেকেই এই মোরগ লালন-পালন হচ্ছে সরাইলে। অত্যন্ত জেদী স্বভাবের হাসলি মোরগের পা এবং গলা অন্যসব মোরগ-মুরগির চেয়ে অনেক বেশি লম্বা। তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আর উঁচু দেহের এই মোরগকে বলা হয়ে থাকে যুদ্ধবাজ মোরগ।
মূলত লড়াইয়ের জন্যই শৌখিনরা এ মোরগ লালন-পালন করেন। গত এক দশকে হাসলি মোরগের লড়াইকারী দলের সংখ্যাও হয়েছে দ্বিগুণ। তবে শৌখিনতার পাশাপাশি কেউ কেউ এখন এ মোরগ বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যেও পালন করছেন।