ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে প্রায় প্রতিদিনই দেশের বিভিন্ন স্থানে মারামারি ও সহিংসতার ঘটনা ঘটছে। ক্ষমতাসীন দলের নেতা–কর্মীরাই এসব সংঘাতে বেশি জড়াচ্ছেন। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও ‘বিদ্রোহী’দের মধ্যে সংঘর্ষ বেশি হচ্ছে। এসব সংঘর্ষে দেশি অস্ত্র থেকে শুরু করে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহৃত হচ্ছে। গত ৪ মাসে নির্বাচনী সংঘাতে সারা দেশে ৬৬ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।
সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটে দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে। দ্বিতীয় ধাপে ৩০ জন নিহত হয়েছেন। প্রথম ধাপে দুই ভাগে নির্বাচন হয়েছে। দ্বিতীয় ভাগের নির্বাচন হয়েছে গত সেপ্টেম্বর মাসে। মূলত তখন থেকেই সারা দেশে নির্বাচনকে ঘিরে সংঘাতময় পরিস্থিতি দেখা দেয়। প্রথম ধাপে ৫ জন, দ্বিতীয় ধাপে ৩০ ও তৃতীয় ধাপের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতায় ২৪ জন নিহত হন। চতুর্থ ও পঞ্চম ধাপে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে এখন পর্যন্ত সাতজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।